প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ভর্তির সংশোধিত নীতিমালা ২০২২ PDF R...
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগ শিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভর্তির সংশোধিত নীতিমালা ২০২২ PDF Revised Rules of Admission 2022
সংশোধিত ভর্তি নীতিমালা 2022 PDF
সংশোধিত ভর্তি নীতিমালা ২০২২ অনুযায়ী, প্রথম শ্রেণীর ভর্তির নূন্যতম বয়স - ৬ বছর বয়সের ভিত্তিতে দ্বিতীয় থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে দ্বিতীয় শ্রেণীতে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বয়স নূন্যতম বয়স - ৭ বছর, বছরের বেশী তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তির বয়স নূন্যতম বয়স - ৮ বছর , বছরের বেশি ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির নূন্যতম বয়স - ১১ বছর , বেশি । ৭ম শ্রেণিতে ভর্তির বয়স ভর্তির নূন্যতম বয়স - ১২ বছর বছরের বেশি হতে হবে ।
তবে, ভর্তির বয়সের উর্ধ্বসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের নির্ধারণ করবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তি আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।
সরকারি স্কুলের শিক্ষার্থী ভর্তি প্রক্রিয়া ৩১ডিসেম্বর ২০২১ তারিখের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছিল সরকার। সে অনুযায়ী বেশীরভাগ সরকারী স্কুলের শিক্ষার্থী ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ কিন্তু ভর্তির সময় পার হয়ে যাওয়ার পর ৩ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে সরকারি স্কুলে ভর্তি সংশোধিত নীতিমালা জারি করা হয়েছে।
স্কুলে ভর্তির বয়স
সরকারি স্কুলে ভর্তি নীতিমালা
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা প্রণয়ন করা হলো
যে সকল শ্রেণীতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় এন্টি শ্রেণীতে এবং আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে সাধারণভাবে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে।
শিক্ষার্থীর বয়স; জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ বছর হতে হবে। সে হিসেবে দ্বিতীয় হতে নবম শ্রেণির ভর্তির বয়স নির্ধারণ করা হবে। ভর্তির বয়সের উদ্যোগ সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় নির্ধারণ করবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সাথে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।
শিক্ষাবর্ষ; শিক্ষাবর্ষ হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
ভর্তি কমিটি; সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য কমিটি গঠিত হবে;
ঢাকা মহানগরী ভর্তি কমিটি;
- মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ, ঢাকা
- চেয়ারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা
- পরিচালক মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ, ঢাকা
- উপসচিব, সরকারি মাধ্যমিক -১ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- জেলা প্রশাসক, ঢাকার একজন প্রতিনিধি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পর্যায়ের
- উপ-পরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, ঢাকা অঞ্চল, ঢাকা
- সহকারী পরিচালক মাধ্যমিক -২ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা
- বিদ্যালয় পরিদর্শক ঢাকা অঞ্চল, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা, ঢাকা অঞ্চল, ঢাকা
- ঢাকা মহানগরীর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক/ প্রধান শিক্ষিকা
- জেলা শিক্ষা অফিসার, ঢাকা
- উপ-পরিচালক মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা
জেলা পর্যায়ে ভর্তি কমিটি
- জেলা প্রশাসক
- সিভিল সার্জন
- অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি
- নির্বাহী প্রকৌশলী, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট জেলা
- জেলা সদরের সবচেয়ে পুরনো সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ বা তার মনোনীত প্রতিনিধি সহকারী অধ্যাপক পর্যায়ের নিচে নয়
- আঞ্চলিক উপ-পরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট জেলার ক্ষেত্রে
- জেলা শিক্ষা অফিসার
- জেলা সদরের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক/ প্রধান শিক্ষিকা গোল
- জেলা সদরের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক/ শিক্ষিকা
উপজেলা পর্যায়ের ভর্তি কমিটি
- উপজেলা নির্বাহি অফিসার
- উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা
- উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার
- উপজেলার সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক/ প্রধান শিক্ষিকা গণ
- উপজেলা সদরের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক/ প্রধান শিক্ষিকা
ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও সময় নির্ধারণ ; শিক্ষাবর্ষ শুরুর পূর্বে কমিটির যুক্তিসঙ্গত সময়ের মধ্যে সভা আহ্বান করে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও সময় নির্ধারণ করবে।
ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি Admission Test procedure
২০২২ শিক্ষাবর্ষে সারা দেশে সরকারি সকল সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মহানগর ও জেলা পর্যায়ের শিক্ষার্থী ভর্তির কার্যক্রম লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে হবে
ভর্তি কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে লটারি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে, লটারি কার্যক্রমের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে, লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত পরীক্ষার্থীর তালিকা সংযুক্ত প্রস্তুত করার পাশাপাশি শুন্য আসনে সমানসংখ্যক অপেক্ষামান তালিকা প্রস্তুত রাখতে হবে, ভর্তি কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত তারিখে নির্বাচিত শিক্ষার্থী ভর্তি না হলে অপেক্ষমান তালিকা থেকে পর্যায় ক্রমে ভর্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
যে সকল সরকারী বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাধ্যমিক শাখা রয়েছে সে সকল বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত একই পদ্ধতিতে লটারির মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদন করতে হবে, শিক্ষাবর্ষের শুরুতে প্রথম শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে কোন পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে না।
ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা উল্লেখ পূর্বক ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করবেন এছাড়া ভর্তি কমিটির জাতীয় স্থানীয় পত্রিকা ওয়েবসাইটে ইত্যাদি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে ব্যাপক প্রচারের ব্যবস্থা নিবেন।
ভর্তির আবেদন ফরম Admission Application Form
আগামী 2022 শিক্ষাবর্ষে মহানগরী, বিভাগীয় শহর জেলা সদরের সকল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর ভর্তির আবেদন ও আবেদনের ফি গ্রহণ এবং ফলাফল প্রক্রিয়াকরণ ও প্রকাশ অনলাইনে করতে হবে।উপজেলা সদরের অবস্থিত সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সমূহ কেন্দ্রীয় অনলাইন পদ্ধতি মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করবে। তবে নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কোনো কারণে এ কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব না হলে কেবল উপজেলা ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক ম্যানুয়ালি করা যাবে।
মহানগরী বিভাগীয় শহর ও জেলা সদর ব্যতীত অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে নিম্নরূপ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে;
ভর্তির আবেদন ফরম Admission Application Form
ভর্তির আবেদন ফরম বিদ্যালয়ের অফিসে পাওয়া যাবে এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর/ জেলা প্রশাসক/ সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট যদি থাকে ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
ভর্তির আবেদন ফরম Admission Application Form
ভর্তির আবেদন ফরম বিতরণ ও জমা জন্য বিজ্ঞপ্তিতে সুস্পষ্ট তারিখ ও সময় উল্লেখ করতে হবে। তবে আবেদন ফরম বিতরণ ও জমা জন্য ন্যূনতম 7 কর্ম দিবস সময় দিতে হবে।
ভর্তির আবেদন ফরম Admission Application Form
৮/১ অনুচ্ছেদে বর্ণিত এলাকার বাইরে কোন বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ফরম জমা, পুরন , আবেদনের ফি গ্রহণ, ফলাফলের কাজ অনলাইনে সম্পাদনের সক্ষম ও ইচ্ছুক হলে ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে তা করতে পারবে।
শূন্য আসন নিরূপ বার্ষিক পরীক্ষার পর পরই প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ বিভিন্ন শ্রেণীর 0 আসনের চূড়ান্ত সংখ্যক নির্ধারণ করবেন এবং নির্ধারিত ছক পূরণ পূর্বক ভর্তি কমিটির নিকট প্রেরণ করবেন।
ভর্তির আবেদন ফরমের মূল্য ও ভর্তি ফি; ২০২২ শিক্ষাবর্ষের জন্য ভর্তি ফি ১১০ টাকা সেশন চার্জ সহ ভর্তি ফি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র নং সিম/ অডিট সেল/২৪৩/২০১১/ ৪৭৫ তারিখ ;০৬/০৭/২০১৪ অনুযায়ী সর্বোচ্চ আদায় করা যাবে
ভর্তির আবেদন ফরম
আবেদন ফরম জমা দানের সময় শেষ হওয়ার সাথে সাথে বিদ্যালয় কর্তৃক শ্রেণীভিত্তিক বিক্রয় ও জমাকৃত আবেদন ফরমের সংখ্যা নির্ধারিত ছকে কমিটির নিকট প্রেরণ করতে হবে।
ফলাফল তৈরি
,কারিগরি সহায়তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ভর্তি পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন পূর্বক নম্বর আপলোড করতে হবে, এ বিষয়ে কারিগরি সহায়তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সাথে আলোচনা ক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর করে তা সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিত করবে।
এক বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ
কোড নম্বর প্রদান থেকে শুরু করে ফলাফল প্রকাশ করা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত সকল কাগজপত্র কমিটি এক বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করবে।
কোটা সরকারি
৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর মোট আসনের ১০% কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণী উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
ঢাকা মহানগরীর সরকারি বিদ্যালয় সংলগ্ন —--------- শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০% কোটা সংরক্ষণ করতে হবে অবশিষ্ট ৬০% আসল সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ঢাকা মহানগরীর সকল সরকারি বিদ্যালয় এর আওতায় —--- নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিত করুন।
প্রতিবন্ধী শিক্ষা শিক্ষা মূলধারায় সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে নূন্যতম যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ভর্তির ক্ষেত্রে দুই পার্থক্যটা সংরক্ষিত থাকবে, তবে প্রতিবন্ধী উল্লেখ প্রমাণ কর্তৃপক্ষ প্রত্যয় করতে হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য নূন্যতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে 2 শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে, তবে এক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সহকারী অনুবিভাগের প্রত্যায়ন পত্র, উক্ত দুই প্রার্থী প্রার্থী না পাওয়া গেলে সাধারণ প্রার্থীদের মধ্য হতে যথানিয়মে তা পূরণ করতে হবে কোনক্রমেই আসন্ন রাখা যাবে না।
প্রথম শ্রেণীতে আসনের তুলনায় প্রার্থী সংখ্যা অধিক হলে লটারির মাধ্যমে চূড়ান্ত বাছাই করতে হবে।
কোন প্রতিষ্ঠা শিক্ষা সহোদর জমজ ভাইবোন যদি পূর্ব থেকে অধ্যায়নরত থাকে তবে আসন শূন্য থাকা ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা সাপেক্ষে ভর্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে তবে এর সুবিধা কোন দম্পত্তির সর্বোচ্চ দুই সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে নূন্যতম যোগ্যতা বলতে সকল ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ভর্তি পরীক্ষার পাশ নম্বর বুঝাবে।
শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন রেজিস্ট্রেশন শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় নির্বাচিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষা বোর্ড কে অবহিত করবে, এক্ষেত্রে ভর্তিকৃত শিক্ষা রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত তথ্য হালনাগাদ করবে।
কোন সরকারি কর্মকর্তা/ কর্মচারীর জেলা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা/ এক উপজেলা থেকে অন্য জেলায় বদলি হলে তা সন্তানকে সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রমাণসহ ভর্তি কমিটির সভাপতি বরাবর আবেদন করবেন বদলির ছয় মাসের মধ্যে আবেদন করতে হবে নির্ধারিত আসন এর অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না, তবে আন্তঃজেলা উপজেলায় বদলি জনিত কারণে সরকারি কর্মকর্তা / কর্মচারীর সন্তানদের ভর্তির জন্য শ্রেণিকক্ষে স্থান সংকুলান সাপেক্ষে প্রতি শ্রেণীতে মোট আসনের 5 পার্সেন্ট অতিরিক্ত সংরক্ষিত থাকবে এবং সরকারি বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার পাবে।
ভর্তি পরীক্ষার জন্য ব্যয় নির্বাহ;
ভর্তির আবেদন ফি বাবদ বিদ্যালয় প্রাপ্ত অর্থের ৫০% অর্থ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি প্রধান বিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় খরচ যেমন- বিজ্ঞপ্তির প্রচার, আবেদন ফরম প্রস্তুত ও উত্তরপত্র মুদ্রণ, যাতায়াত, ফরম বিতরণ, আসল বিন্যাস, পরীক্ষা গ্রহণ, আপন শহর কর্মরত সকল/ সম্মানী পারিশ্রমিক, ও বিবিধ খরচ ইত্যাদির জন্য।
ব্যয় নির্বাহ করবে এবং ভাউচার সংরক্ষণ করবে অবশিষ্ট 50% অর্থ ভর্তি কমিটির নিকট জমা দিতে হবে, অর্থ থেকে কমিটির সদস্য-সচিব ভর্তি সংক্রান্ত সভার খরচ, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, মডারেটর ও মুদ্রণ, প্রশ্নপত্র, কোড নম্বর প্রদান, উত্তরপত্র মূল্যায়নের সম্মানীয় আপ্যায়ন, ডিকোডিং ফলাফল তৈরি, যাতায়াত,, আপ্যায়ন কমিটির সদস্য ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মানী পারিশ্রমিক, খরচ ইত্যাদি ব্যয় নির্বাহ ভার্শন।
যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসন শূন্য রয়েছে বদলি জনিত কারণে সরকারি কর্মকর্তা/ কর্মচারী সন্তানেরা যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবে, শূন্য আসনে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।
সরকারি কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের বদলীজনিত কারণে তাদের সন্তানদের ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যমান মহানগরী/ জেলা/ উপজেলা ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্ত নিয়ে ভর্তির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
সরকারি কর্মকর্তা/ কর্মচারীগণ ঢাকা বা অন্য কোন জেলায় বদলি হলে তাদের সন্তানদের অধ্যায়ন পূর্বতন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুনরায় ভর্তির সুযোগ থাকবে।
শিক্ষার্থীকে একই শ্রেণিতে উভয়ের সম্মতিতে পারস্পারিক ভর্তি করা যাবে, এজন্য শিক্ষার্থী/ অভিভাবকের সংশ্লিষ্ট ভর্তি কমিটির সভাপতির নিকট আবেদন করতে হবে।
বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক শিক্ষিকা কর্মচারীগণের ভর্তির উপযুক্ত সন্তান সংখ্যা সংখ্যা আসন সংরক্ষিত থাকবে, উল্লেখ্য শিক্ষক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকলে এবং তার ভর্তি উপযুক্ত সন্তান বালিকা হলে পার্শ্ববর্তী সরকারি বালিকা বিদ্যালয় আসন সংরক্ষিত রাখতে হবে, একইভাবে শিক্ষা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত তার উপযুক্ত বাসতি সরকার বিদ্যালয় আসন সংরক্ষিত রাখতে হবে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান ও ভর্তি কমিটির এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
কোন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে তার সন্তান যে এলাকায় সরকারি স্কুলের পরিবর্তিত এলাকায় আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে একবারের জন্য তার শ্রেণীতে ভর্তি সংরক্ষিত থাকবে সংশ্লিষ্ট ভর্তি কমিটি এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে উল্লেখ্য সরকারি স্কুলের অধ্যায়নরত কোনো শিক্ষার্থীর অভিভাবক পিতা-মাতা মৃত্যুবরণ করলে অথবা দৈব দুর্বিপাক বর্তমান আবাসস্থল থেকে শুধুমাত্র তার তাদের স্থায়ী ঠিকানায় জন্মস্থান স্থানান্তরের ক্ষেত্রে এই বিধান প্রযোজ্য হবে।
সরকারি স্কুলে ভর্তি নীতিমালা
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা PDF
COMMENTS