বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল Bangabandhu sheikh mujibur Rahman Tunnel বা বঙ্গবন্ধু টানেল Bangabandhu Tunnel বা বঙ্গবন্ধু সুরঙ্গ , ব...
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল Bangabandhu sheikh mujibur Rahman Tunnel বা বঙ্গবন্ধু টানেল Bangabandhu Tunnel বা বঙ্গবন্ধু সুরঙ্গ, বঙ্গবন্ধু সুরঙ্গ হল কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত নির্মাণাধীন সুরঙ্গ সড়ক কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত নির্মাণাধীন সড়ক সুরঙ্গ। এই সুড়ঙ্গটি কর্ণফুলী নদীর দুই তীরে অঞ্চল কে যুক্ত করবে। এই সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে ঢাকা চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক যুক্ত হবে। বঙ্গবন্ধু টানেলের Bangabandhu Tunnel দৈর্ঘ্য ৩.৪৩ কিলোমিটার, এটাই হবে বাংলাদেশের প্রথম সুরঙ্গ পথ এবং দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম ও দীর্ঘতম সুরঙ্গ পথ। এবং দক্ষিণ এশিয়ার নদীর তলদেশে প্রথম চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন এন্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড সিসিসি সি এই সুরঙ্গ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন।
চট্টগ্রাম শহরের প্রান্তে নেভাল একাডেমি পাশ দিয়ে শুরু হওয়া এ সুরঙ্গ নদীর দক্ষিণ পাড়ে আনোয়ারা প্রান্তে চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড এবং কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার লিমিটেড কারখানার মাঝামাঝি স্থান দিয়ে নদীর দক্ষিণ প্রান্তে পৌঁছাবে। কর্ণফুলী নদীর মধ্যে কর্ণফুলী সুরঙ্গ অবস্থান করবে ১৫০ ফুট গভীরে । বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল বঙ্গবন্ধু টানেল বা বঙ্গবন্ধু সুরঙ্গ এর কাজ ৯৫% সমাপ্ত হয়েছে। এবং জানুয়ারি মাসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধন হবে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল Tunnel এর কাজ সমাপ্ত হবে।
দৈর্ঘ্য - ৩.৪৩
নির্মাণ শুরু - ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
শুরু - দক্ষিণ পতেঙ্গা, ৪১ নং ওয়ার্ড
শেষ - আনোয়ারা
স্থান - চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
উন্মুক্ত কাল - জানুয়ারি ২০২৩
স্বত্বাধিকারী - বাংলাদেশ সরকার
যানবাহন - পণ্যবাহী ট্রাক, বাস, মোটরগাড়ি
ইতিহাস
২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল Bangabandhu sheikh mujibur Rahman Tunnel নির্মাণের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।
চীনের সাংহাই শহর এর আদলে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম শহর কে ওয়ান সিটি, টু টাউন,মডেলে গড়ে তুলতে নগরের পতেঙ্গা ও দক্ষিণ চট্টগ্রাম আনোয়ারা এর মধ্যে সংযোগ স্থাপনের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল Tunnel নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।২০১৯সালে ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করেছে। এবং কাজ সমাপ্তির পর ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে গাড়ি পারাপারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য উদ্বোধন করবেন।
অর্থায়ন
সুরঙ্গ নির্মাণে ব্যয় হবে ৯ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা।২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে চীনের রাষ্ট্রপতি সি জিন পিং এর ঢাকা শহরে কর্ণফুলী টানেল Tunnel নির্মাণ ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী চীনের এক্সিম ব্যাংক ২০ বছর মেয়াদি ঋণ হিসেবে ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা দিচ্ছে। বাকি অর্থায়ন বাংলাদেশ সরকার করছে। এক্সিম ব্যাংকের অর্থায়নে সুদের হার ২ শতাংশ ।
নির্মাণ তথ্য
নির্মাণ কাজ হাতে পেয়ে চীনের নির্মাণ সংস্থা, অনুমান করা হচ্ছে ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে টানেল সুড়ঙ্গটি নির্মাণ কাজ শেষ হবে। সুরঙ্গ টির মূল দৈর্ঘ্য ৩.৪৩ কিলোমিটার হলেও এর সংকেত ৫ কিলোমিটারের বেশি সংযোগ সড়ক যুক্ত হবে।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS