বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর ভোলা আলীনগর ইউনিয়নের Bir Shresh Mustafa Kamal Memorial Museum Bhola Alinagar Union বীরশ্রেষ্ঠ মোহ...
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর ভোলা আলীনগর ইউনিয়নের Bir Shresh Mustafa Kamal Memorial Museum Bhola Alinagar Union
বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ মোস্তফা কামালের স্মৃতি ধরে রাখার জন্য ২০০৮ সালের শুরুর দিকে বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর স্থাপিত হয় ।
অবস্থান
ভোলা Bhola শহর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে আলীনগর ইউনিয়নের মোস্তফা বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর ও গ্রন্থগারটি অবস্থিত।
বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল কোথায় জন্মগ্রহণ করেন - ভোলা জেলার দৌলতখান থানা জন্মগ্রহণ করেন
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল কত সালে জন্মগ্রহণ করেন - ১৯৪৭ সালে ১৬ডিসেম্বর
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোস্তফা কামালের মায়ের নাম কি - মালেকা খাতুন
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল কত নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন - ২ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল কে কোথায় সমাধি করা হয় - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় দরুইন গ্রামে
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল এর স্মৃতি জাদুঘর নির্মাণ হয় কত সালে - ২০০৮ সালে ৩মে
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের স্মৃতি জাদুঘর কোন জেলায় - ভোলা জেলায়
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের স্মৃতি জাদুঘর নির্মাণে কত টাকা ব্যয় হয় - ৫৭ লাখ টাকা
ইতিহাস
৭বীরশ্রেষ্ঠ ভাষা শহীদের জন্মস্থানে জাদুঘর লাইব্রেরী নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ৫৭লাখ টাকা ব্যয়ে ২০০৮ সালের ৩মে বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর নির্মাণ করা হয়, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বীর শ্রেষ্ঠ স্মৃতি ছড়িয়ে দেওয়া এটি নির্মিত হয়।
বিবরণ
জাদুঘরে রক্ষিত স্মৃতিচিহ্ন নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরার কাজটি করে যাচ্ছে, নানা ধরনের বইয়ের মধ্যে প্রতিটি বিষয়ের জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা আলমারি, প্রতিটি আলমারিতে রয়েছে বিষয়ভিত্তিক নাম, যা দেখে যে বই প্রয়োজন, তা পাওয়া, রয়েছে জীবনী, উপন্যাস, ধর্মীয়, বিজ্ঞান, তথ্য প্রযুক্তি রচনা, মুক্তিযুদ্ধ, সাধারণ জ্ঞান, শিশু সাহিত্য, কবিতা সমগ্র, বইয়ের পাশাপাশি পড়ার জন্য মিলনায়তনে ছোট ছোট টেবিল সাজানো আছে সাজান বইয়ের এক পাশে রয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ ব্যবহৃত সামগ্রী আর ছবি, বই পাঠাগারে রয়েছে প্রতিদিনের জাতীয় দৈনিক পড়ার সুযোগ।
সময়সূচী
সরকারি ছুটির দিন ছাড়া জাদুঘর প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকে।
থাকার ব্যবস্থা
স্থানীয় মানুষজন, এমন কোন বলে তাদের, তাছাড়া কুকরি মুকরি কুকরী-মুকরিতে ইউনিয়ন গেস্ট হাউস পূর্ব অনুমতি নিয়ে এখানেও থাকতে পারেন।
সবচেয়ে ভালো হয় ক্যাম্প করে থাকলে তারুয়া সমুদ্র সৈকতের সাথে রয়েছে দিগন্তবিস্তৃত ঘাস এর সবুজ মাঠ এটা বেশ মজার অ্যাডভেঞ্চার দুধ পাওয়া যায়।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS