কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত Kuakata Beach কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থানসমূহ সাগরকন্যা কুয়াকাটা বাংলাদেশসহ পৃথিবীর সকল পাঠকদের কাছ থেকে অন্যান্য ন...
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
Kuakata Beach
কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থানসমূহ সাগরকন্যা কুয়াকাটা বাংলাদেশসহ পৃথিবীর সকল পাঠকদের কাছ থেকে অন্যান্য নাম, ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম সমুদ্র সৈকত, এটিই বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা যায়, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত Kuakata Beach কলাপাড়া উপজেলা লতাচাপলী ইউনিয়ন এর সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত, সমুদ্রের বুকে চর জেগে সৈকত হয়েছে।
ধারণা করা হয় সুলতানি আমলে এ অঞ্চলের মানববসতি শুরু হয়, কুয়াকাটা ইতিহাস কুয়াকাটা নাম আর ইতিহাস, কুয়া শব্দটি এসেছে কোথা থেকে, হাজার দশকের মুঘল শাসকদের দ্বারা বার্মা থেকে বিতাড়িত হয়ে আর্কানে অঞ্চলে এসে বসবাস শুরু করে, তখন এখানে সুপেয় জলের অভাব পূরণে করতে তারা প্রচুর কূপ খনন করেছিলেন, সেই থেকে এই অঞ্চলের নাম হয়ে যায় কুয়াকাটা Kuakata।
ইতিহাস-ঐতিহ্য একটি ঐতিহ্যবাহী স্থান চন্দ্রদ্বীপ রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা বাউফলের কচুয়া, 1582 সালে মুঘল সাম্রাজ্যের বাকেরগঞ্জ ও পটুয়াখালীকে বাটলার সরকার বলা হয়, তবে ইতিহাসের পাতায় জানা কুয়াকাটা Kuakata রাখাইন এর প্রতিষ্ঠা, প্রতিষ্ঠার ৯০০ প্রথম বাঙালি ভাগ্য অনুসন্ধানে আসেন।
কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থানসমূহ
কুয়াকাটা পর্যটন নগরী হিসেবে পরিচিত তার পাশাপাশি হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে একটি তীর্থস্থান, হিন্দু সম্প্রদায়ের হয়, তেমনি মাঘী পূর্ণিমায় আয়োজন করা হয় পবিত্র স্নান, তেমনি মাঘী পূর্ণিমায় আয়োজন করা হয় পবিত্র ছিলেন এসময় দেশি-বিদেশি লক্ষ লক্ষ প্রার্থীরা আসেন।
কুয়াকাটা Kuakata রাখাইন বহুদিন ধরে উপজাতি হিসেবে পরিচিত ছিলেন রাখাইনের কুয়াকাটা আদিবাসী রাখাইনদের আদি নিবাস ছিল মায়ানমারের আরাকান প্রদেশ,১৭৮২ রাখাইনদের অত্যাচার, ১৭৮৪ সাল পর্যন্ত মায়ানমার শরণার্থী প্রায় এক লক্ষ।
রাখাইন মায়ানমার দেশে বসবাস করলেও তারা তাদের ঐতিহ্য ধরে রাখে, বিশেষ, রাখার খাদ্য রাখ ভাষায় তারা বাঙ্গালীদের স্বতন্ত্র, বিয়ে অনুষ্ঠান সাজ, যেমন বর্ষাকাল বর্ষাকালে রাখাইনদের মধ্যে কোন ধরনের বিয়ে হয় না।
সৌন্দর্যের লীলাভূমি নাম কুয়াকাটা, সরকারে পর্যটন নগরী আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দেওয়া টাকা টাকে পুরসভা হিসেবে ঘোষণা করা, কুয়াকাটা Kuakata খ্যাতনামা এক্স ব্যবস্থা তা এখন ঐতিহ্যের অংশ।
কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থানসমূহ
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, সমুদ্র সৈকতের দক্ষিনে যতদূর নীল আকাশ, বেলাভূমি প্রতিমুহূর্তে আসলে পড়ছে, সমুদ্র সমুদ্রসৈকতে হাজার বেসরকারি,, ঘোড়া, গাড়ি খাবার সহ বিভিন্ন ব্যবস্থা, পাশাপাশি কুয়াকাটা পর্যটন পুলিশ এর ব্যবস্থা রয়েছে।
কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থানসমূহ
সমুদ্র সৈকতের Kuakata Beach ভাঙ্গানোর জন্য বন বিভাগ রয়েছে, সেখানে বাতাসের শব্দ স্পর্শ করতে থাকে অমাবস্যার অন্ধকারে রাতে ফসফরাস এর মিশ্রণের সাগরের ঢেউ ছবি বিচরণ ছড়ায়।
কুয়াকাটা Kuakata
কুয়াকাটা থেকে এসেছে সমুদ্রের লবণ পানি পানি একমাত্র আধার, ভূগর্ভস্থ পানি পানি পানি থাকে, কুয়াকাটার বৌদ্ধবিহার প্রবেশমুখে গোহাটি, সরকারের আর্থিক সহায়তায় পার্টিকে সমর্থন করা হচ্ছে।
সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা
কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পটুয়াখালী জেলার একটি শহর ও পর্যটন কেন্দ্র, এটি বাংলা, এখানে আছে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত যা পর্যটকদের কাছে সাগর কন্যা হিসেবে পরিচিত, ১৮কিলোমিটার দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট কুয়াকাটা Kuakata , এখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়।
- কুয়াকাটার দৈর্ঘ্য - ১৮কিলোমিটার বিশিষ্ট
- কুয়াকাটা থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই - দেখা যায়
- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পর্যটকদের কাছে - সাগর কন্যা হিসেবে পরিচিত
- দেশ- বাংলাদেশ
- বিভাগ- বরিশাল
- জেলা- পটুয়াখালী
- উপজেলা - কলাপাড়া
- পৌরসভা - কুয়াকাটা
অবস্থান
পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার মোহনপুর থানার কুয়াকাটা Kuakata পৌর সভায় উপস্থিত, ঢাকা থেকে এর দূরত্ব ও বরিশাল থেকে ১০৮ কিলোমিটার কুয়াকাটা Kuakata পটুয়াখালী সদর থেকে ৭০কিলোমিটার দক্ষিণ।
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী কুয়াকাটায় মোট জনসংখ্যা ৯০৭৭ এবং পরিবারের সংখ্যা ২০৬।
ইতিহাস
কুয়াকাটা নামের পিছনে রয়েছে আর এদেশে আগমন শব্দটির শব্দটি এসেছে কোথা থেকে, ধারণা করা থেকে আরকান বসবাস, তখন সেখানে জলের অভাব পূরণ করতে তারা প্রচলন করেছিলেন, সেই থেকে এই অঞ্চলের নাম হয় কুয়াকাটা Kuakata।
পটুয়াখালী জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ:
১। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
২। কুয়াকাটা
৩। জাহাজমারা সমুদ্র
৪। পানি জাদুঘর
৫। হযরত ইয়ার উদ্দিন খলিফা রহমতুল্লাহি মাজার
৬। কেরানিপারা রাখাইন পল্লী
৭। চর বিজয়
৮। দশমিনা বীজ উৎপাদন খামার
৯। ফাতরার বন
১০। পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১১। মজিদবাড়িয়া শাহী মসজিদ
১২। মিস্ত্রীপাড়া রাখাইন পল্লী ও বৌদ্ধ মন্দির
১৩। লাউকাঠি অফদা কলোনি দিঘী
১৪। শেখ রাসেল শিশু পার্ক
১৫। কানাই বলাই দিঘী
১৬। খেপুপাড়া রাবার স্টেশন
১৭। সীমা বৌদ্ধ মন্দির
১৮। পায়রা সেতু
১৯। গঙ্গামতির জঙ্গল
২০। বাউফলের মৃৎশিল্প
২১। শুটকি পল্লী
২২। লেবুর চর
২৩। ঝাউ তলা
২৪। ক্রাব আইসল্যান্ড
২৫সোনার চর
কুয়াকাটা
কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পটুয়াখালী জেলায় একটি শহর ও পর্যটন কেন্দ্র, পটুয়াখালী জেলা, সাগর কন্যা হিসেবে পরিচিত, সমুদ্র সৈকত অন্যতম।
কুয়াকাটা Kuakata এর উপর ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে মৎস্য শিকার কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত সূর্য অস্ত, বৌদ্ধ মন্দির, সমুদ্রতীর ম্যানগ্রোভ বন ও কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল ও রিসোর্ট বরিশাল বিভাগের মানচিত্র দেখুন বাংলাদেশের মানচিত্র দক্ষিণ এশিয়ার মানচিত্র বাংলাদেশ কুয়াকাটা অবস্থান সূর্য উদয় এবং সূর্য অস্ত দুটোই দেখার জন্য কুয়াকাটা।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS