দর্শনীয় স্থান কেরানিপারা রাখাইন পল্লী Keranipara Rakhine village Sightseeing কেরানিপারা রাখাইন পল্লী দর্শনীয় স্থান Keranipara Rakhine vil...
দর্শনীয় স্থান কেরানিপারা রাখাইন পল্লী
Keranipara Rakhine village Sightseeing
কেরানিপারা রাখাইন পল্লী দর্শনীয় স্থান Keranipara Rakhine village Sightseeing
এখানে আছেন শত বছরের পুরনো সীমাবদ্ধ মন্দির কুয়াকাটা বেরিবাদের পাশে খানিকটা উঁচু টিলার উপর এর অবস্থান, মন্দিরের ভিতরে ধাতুর তৈরি সাড়ে ৩৭ ধ্যানমগ্ন বুদ্ধমূর্তি, জানা গেছে, মন্দিরে চীনের স্থাপন অনুসরণ, দেখে, মন্দির ভিতরের ভাব ভাব-গম্ভীর, ভাবগম্ভীর পরিবেশে চলছে আগরবাতি, আর এর সহ অন্যান্য উপসর্গ, সাজানো রয়েছে প্রায় সাড়ে ফুট মূর্তি, বৌদ্ধ ধর্ম আড়াইহাজার পূর্তি ৮৩ বছরপূর্বে নবম স্থানে স্থাপন করা হয়, ৭ ফুট উচ্চতায় বৌদ্ধ মন্দির স্থাপন করেন।
কেরানিপারা রাখাইন পল্লী Keranipara Rakhine village Sightseeing
মন্দিরের পাশেই চিনাই স্থাপত্যের অনুকরণে নির্মাণ করা হয়েছে শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধবিহার, সেখানে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা ধর্মসভা করে, মন্দির কুয়াকাটা কুয়াকাটার সেই ঐতিহ্য গুয়াভা, থেকে কুয়াকাটা, উপজাত উপজাতি সম্প্রদায় চারিদিকে বাঁধানো পুরানো কুয়ার পানি, কুয়াকাটা থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে আর একটি উপজাতি রাখাইন সম্প্রদায়ের বসতি, মিস্ত্রীপাড়া এপাড়ায় উপমহাদেশ মূর্তি, এ মূর্তির উচ্চতা ৩৫, মন্দিরের সামনে সিমেন্ট দিয়ে তৈরি, দেখে যে, কুয়াকাটা গণপতি, প্রতি নজর পড়বে এটির ১৬/১৭ বৌদ্ধ মূর্তি, এপাড়ায় শতাধিক পরিবার, উপজাতি দেখতে হলে পাঠাতে, ওপাড়া দেখতে পার্টি আদর্শ নারী তাঁত বুনো পিঠা তৈরি সহ তাদের সংস্কৃতি কৃষ্টি সম্পর্কে জানা যায়।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটা, সাগর সূর্যোদয় সূর্য উদয় ও সূর্য ভোগের সুযোগ সূত্র দেওয়ার, উন্মুক্ত প্রকৃতি জেলেদের মাছ যেন সব মিলিয়ে কুয়াকাটা যেন সূর্যের এক অনন্য উদাহরণ।
কুয়াকাটা রাখাইন সম্প্রদায়ের মধ্যে সবচেয়ে ঘনবসতি ওয়ান খোলাপাড়া, রয়েছে শতাধিক পরিবার, ছোট-বড় মিলিয়ে এখানে বুদ্ধমূর্তি সংখ্যা প্রায় ১৭ টি, রাখাইনদের আরেকটি বড় বসতি মিস্ত্রীপাড়া, উপমহাদেশে মন্দির, মূর্তি এই মিস্ত্রীপাড়া অবস্থা এই মুহূর্তে ৩৫ ফুট উচ্চতা মন্দিরের সামনে রয়েছে সৈকতের পাশে অবস্থিত শত বছরের পুরনো শিমুল বুদ্ধমন্দির, চীনের স্থাপত্য সৌন্দর্য অনুকরণ করে নির্মিত এই মন্দির।
যাতায়াত
ঢাকা সায়দাবাদ কুয়াকাটা ভাড়া যারা নৌপথ অবরোধ বরগুনা আমতলী রুটের লঞ্চ ঢাকা সদর সন্ধ্যা ছয়টা যাওয়ার লোকাল ডাবল কেবিন দুই জন ২ হাজার সিঙ্গেল কেবিন ১০০০ ভাড়া টাকার ভাড়া ২৫০ নিয়ে যেতে পর্যন্ত খরচ ১০০ টাকা।
খাওয়া-দাওয়া
৫০০ টাকা থেকে দশ হাজার টাকা ভাড়ায় কামরা পাবে আরো খাওয়ার জন্য এখানে মিলবে নানা প্রজাতির মাছ এর মধ্যে ইলিশ মাছ, রূপচাঁদা, চিংড়ি, টেংরা, লুনা কুড়ালসহ নানা প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ পাবেন রেস্তোরাঁগুলোতে এছাড়াও শুটকি রান্না ও মাছ ভর্তা তো রয়েছেই সন্ধ্যার পর থেকে সৈকতে কাকড়া ফ্রাই ও মাছের বারবিকিউ।
কেরানিপারা রাখাইন পল্লী Keranipara Rakhine village Sightseeing
এখানে আছেন শত বছরের পুরনো সীমাবদ্ধ মন্দির কুয়াকাটা বেরিবাদের পাশে খানিকটা উঁচু টিলার উপর এর অবস্থান, মন্দিরের ভিতরে ধাতুর তৈরি সাড়ে ৩৭ ধ্যানমগ্ন বুদ্ধমূর্তি, জানা গেছে, মন্দিরে চীনের স্থাপন অনুসরণ, দেখে, মন্দির ভিতরের ভাব ভাব-গম্ভীর, ভাবগম্ভীর পরিবেশে চলছে আগরবাতি, আর এর সহ অন্যান্য উপসর্গ, সাজানো রয়েছে প্রায় সাড়ে ফুট মূর্তি, বৌদ্ধ ধর্ম আড়াইহাজার পূর্তি ৮৩ বছরপূর্বে নবম স্থানে স্থাপন করা হয় ৭ ফুট উচ্চতায় বৌদ্ধ মন্দির স্থাপন করেন উক্রেনিয়ান বৃক্ষ মন্দিরের পাশেই চিনাই স্থাপত্যের অনুকরণে নির্মাণ করা হয়েছে শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধবিহার।
কেরানিপারা রাখাইন পল্লী Keranipara Rakhine village Sightseeing
সেখানে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা ধর্মসভা করে। মন্দির কুয়াকাটা কুয়াকাটার সেই ঐতিহ্য গুয়াভা। থেকে কুয়াকাটা, উপজাত উপজাতি সম্প্রদায় চারিদিকে বাঁধানো পুরানো কুয়ার পানি, কুয়াকাটা থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে আর একটি উপজাতি রাখাইন সম্প্রদায়ের বসতি। মিস্ত্রীপাড়া এপাড়ায় উপমহাদেশ মূর্তি, এ মূর্তির উচ্চতা ৩৫মন্দিরের সামনে সিমেন্ট দিয়ে তৈরি, দেখে যে, কুয়াকাটা গণপতি, প্রতি নজর পড়বে এটির ১৬/১৭ বৌদ্ধ মূর্তি।এপাড়ায় শতাধিক পরিবার। উপজাতি দেখতে হলে পাঠাতে, ওপাড়া দেখতে পার্টি আদর্শ নারী তাঁত বুনো পিঠা তৈরি সহ তাদের সংস্কৃতি কৃষ্টি সম্পর্কে জানা যায়।
কেরানিপারা রাখাইন পল্লী Keranipara Rakhine village Sightseeing
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটা। সাগর সূর্যোদয় সূর্য উদয় ও সূর্য ভোগের সুযোগ সূত্র দেওয়ার, উন্মুক্ত প্রকৃতি জেলেদের মাছ যেন সব মিলিয়ে কুয়াকাটা যেন সূর্যের এক অনন্য উদাহরণ।
কেরানিপারা রাখাইন পল্লী Keranipara Rakhine village Sightseeing
কুয়াকাটা রাখাইন সম্প্রদায়ের মধ্যে সবচেয়ে ঘনবসতি ওয়ান খোলাপাড়া, রয়েছে শতাধিক পরিবার, ছোট-বড় মিলিয়ে এখানে বুদ্ধমূর্তি সংখ্যা প্রায় ১৭ টি, রাখাইনদের আরেকটি বড় বসতি মিস্ত্রীপাড়া। উপমহাদেশে মন্দির, মূর্তি এই মিস্ত্রীপাড়া অবস্থা এই মুহূর্তে ৩৫ ফুট উচ্চতা মন্দিরের সামনে রয়েছে সৈকতের পাশে অবস্থিত শত বছরের পুরনো শিমুল বুদ্ধমন্দির, চীনের স্থাপত্য সৌন্দর্য অনুকরণ করে নির্মিত এই মন্দির।
যাতায়াত
ঢাকা সায়দাবাদ কুয়াকাটা ভাড়া যারা নৌপথ অবরোধ বরগুনা আমতলী রুটের লঞ্চ ঢাকা সদর সন্ধ্যা ছয়টা যাওয়ার লোকাল ডাবল কেবিন দুই জন দুই হাজার সিঙ্গেল কেবিন ১০০০ ভাড়া টাকার ভাড়া ২৫০ নিয়ে যেতে পর্যন্ত খরচ ১০০ টাকা।
খাওয়া-দাওয়া
৫০০ টাকা থেকে ১০ হাজার টাকা ভাড়ায় কামরা পাবে আরো খাওয়ার জন্য এখানে মিলবে নানা প্রজাতির মাছ এর মধ্যে ইলিশ মাছ, রূপচাঁদা ,চিংড়ি, টেংরা ,লুনা কুড়ালসহ নানা প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ পাবেন। রেস্তোরাঁগুলোতে এছাড়াও শুটকি রান্না ও মাছ ভর্তা তো রয়েছেই সন্ধ্যার পর থেকে সৈকতে কাকড়া ফ্রাই ও মাছের বারবিকিউ।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS