বাউফলের মৎস শিল্প Fishery industry of Baufal বাউফলের মৎস শিল্প Fishery industry of Baufal বাউফল অঞ্চলে মৎস্য হ্যাচারি ও দর্শনীয় স্থান,পটু...
বাউফলের মৎস শিল্প Fishery industry of Baufal
বাউফলের মৎস শিল্প
Fishery industry of Baufal
বাউফল অঞ্চলে মৎস্য হ্যাচারি ও দর্শনীয় স্থান,পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলায় আধারিয়া ইউনিয়নের মাধবপুরে স্থানীয় বাসিন্দা চঞ্চল বিশ্বাসের মৎস শিল্প দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। পরিকল্পিত ভাবে তৈরি প্রকৃতির পরিবেশে মনোরমা চাষের পাশাপাশি পুকুর পাড়ে সবজি চাষ করা হয়, সবুজের আচ্ছাদিত বাউফলের ম’স্য শিল্পটি দেখতে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসে মানুষজন।
শুধু প্রকৃতির সৌন্দর্যের জন্য নারীর উদ্যোগকেও দেখতে আসে অনেকে পথশ্রম আর চেষ্টা সফল গড়ে তুলে ভাগ্য বদল এর ফেরার চঞ্চল হয়ে উঠেছে। অনেকের কাছে অনুকরণীয় দেলোয়ার হোসেন প্রতিনিধি বেশি বেশি বেকারত্ব নিয়ে পটুয়াখালী বাউফল উপজেলার মৎস্য অফিসের আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন উপলক্ষে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মতবিনিময় সভায় সাত দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে উপস্থাপন, মাছের পোনা অবমুক্ত, মৎস্যচাষীদের বিষয়ে পরামর্শ।
পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পায়রা লোহালিয়া পার হয়ে দর্শনের দিকে এগুতেই বাওফুল রয়েছে বেশকিছু হ্যাচারি ও মাছের ঘের সেখানে মাধবপুর অঞ্চলে বিশ্বাসের বাড়ির সামনে কয়েকটি প্রকল্প, পাশাপাশি মাছ চাষের পুকুর পাড়ে সবজি চাষের বাগান করেন তিনি নিজের চিংড়ি পাপিয়াসহ দেশি-বিদেশি নানা প্রজাতির পোনা উৎপাদন ও রপ্তানি করা হয়, বরিশাল বিভাগের ছাড়াও গোপালগঞ্জের কাছে সরবরাহ করেন।
তিনি পরিবারের ৬ ভাই-বোনের মধ্যে ছোট। তিনি পটুয়াখালী সরকারি কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পাস করে ২০০০ সালে। মাত্র ৫০০ টাকা পুঁজি করে ব্যবসা শুরু করেন ছোট একটি জলাশয়ে পোনা ছেড়ে শুরু করেন। ব্যবসা এরপর আর পেছনে তাকাতে হয়নি তাকে, এখন তার হ্যাচারিতে ৪২ একর জমির উপর তিনটি প্রজেক্ট রয়েছে এখানে `১৮ জন কর্মচারী রয়েছেন।
আদাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের ওয়েবসাইটে দর্শনীয় স্থান হিসেবে তার নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছে বলে জানান এই উদ্যোক্তা। তাই দর্শনীয় স্থান বাউফল, আদাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের দর্শনীয় স্থান হিসেবে এখানে এসে দেখে যেতে পারেন।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS