পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় Patuakhali Science and Technology University পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় P...
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
Patuakhali Science and Technology University
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় Patuakhali Science and Technology University
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলা উপজেলায় অবস্থিত,২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি দেশের অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয়।
- প্রতিষ্ঠার তারিখ - ০৮ জুলাই ২০০০
- ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা - ৩,০০০
- একাডেমিক কর্মচারী - ২০৯
- রং - কালো , সবুজ
- বিশ্ববিদ্যালয়ের ধরন - সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
- অবস্থান - পটুয়াখালী, বাংলাদেশ
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় Patuakhali Science and Technology University আসন সংখ্যা ২০২২ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশের একটি উচ্চ শিক্ষা, এটি দেশের বরিশাল দুমকি উপজেলা তে অবস্থিত পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ১৯০ টি আসন বিভাগ পরিবর্তনের জন্য ৫৩ টি আসন।
বিজ্ঞান বিভাগের জন্য সাবজেক্ট কতটি রয়েছে তা দেখে নেয়া যাক
কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং -৭০
নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স অনুষদ
সায়েন্সে ইন নিউট্রিশন অ্যান্ড সায়েন্সে -৬০
এনভায়রনমেন্ট সায়েন্সে এন ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অনুষদ
এনভারমেন্টাল সায়েন্সে এন্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট - ৬০
- ধরন - পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
- অধিভুক্তি - বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
- আচার্য - রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
- উপাচার্য - অধ্যাপক ডঃ স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত
- শিক্ষাঙ্গন - ৮৯ একর
- সংক্ষিপ্ত নাম - পবিপ্রবি
- ওয়েবসাইট - www.pstu.ac.bd
- অবকাঠামো উন্নয়নে বরাদ্দ দেওয়া হয় - ১৯ কোটি টাকা
পটুয়াখালী প্রবেশপথে পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কের লেবুখালী পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৫ কিলোমিটার পূর্বে দুমকি উপজেলা সদরে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত, জেলা সদর থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তরে প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় পটুয়াখালী কৃষি কলেজ যা ১৯৭৯ -৮০ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত হয়ে বেসরকারি কৃষি কলেজ হিসেবে স্নাতক পর্যায়ে কার্যক্রম শুরু করে ২০০০ সালে ৮ জুলাই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উদ্বোধন করেন, ২০০১ সালের ১২ পটুয়াখালী কৃষি কলেজ বিলুপ্ত করে পটুয়াখালী প্রযুক্তি আইন পাস হয় এবং ২০০২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তব রূপ লাভ করে, প্রাথমিকভাবে এর অবকাঠামো উন্নয়নে ১৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।
সাগর সৈকত কুয়াকাটা ফিশারিজ ফ্যাকাল্টি সমুদ্রবিজ্ঞান অফ ফরেস্ট্রি বিজ্ঞানসহ তিনটি পৃথক অনুষদ গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় ৭২ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, এর মধ্যে ৩৫ এর উপরে মূল ক্যাম্পাস আর এর অদূরে ৩৭২১ জমির উপর বিশাল কৃষি গবেষণা খাবার, একাডেমিক ভবনের সামনে বৃক্ষ সুদীর্ঘ একটি রয়েছে, ক্যাম্পাসের উত্তর-পশ্চিমাংশে আধুনিক ডিজাইনের পুরুষ ও মহিলা হোস্টেল, একাডেমিক ভবন থেকে পড়ে যাওয়ার পথেই মসজিদের অবস্থা, মসজিদের পাশেই রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য কেন্দ্র।
এবং এর উল্টো দিকে রয়েছে লাইব্রেরী ভবন, একটি প্রশস্ত রাস্তা ক্যাম্পাসের উপর দিয়ে পুবের পীরতলা থেকে পশ্চিমে পটুয়াখালী বাউফল মহাসড়কের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেছে, এ সড়কের দক্ষিণ দিকে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের আবাসিক কোয়াটারের দক্ষিনে রয়েছে সৃজনী বিদ্যানিকেতন নামের প্রাথমিক মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
কৃষি গবেষণা খামারে বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে একটি আউট ক্যাম্পাস বরিশাল ভেটেনারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ হয় এটির ক্যাম্পাস হিসেবে বিবেচিত।
চারটি অনুষদ নিয়ে শুরু হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম, অনুষদ গুলো হল কৃষি অনুষদ, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ এবং বরিশাল সরকারি ভেটেনারি কলেজ অধিভুক্তি ঔষধ হিসেবে স্বীকৃত, কৃষি অনুষদের ২০০ জন এবং বিবিএ ও সিএস ই তে ৭০ জন শিক্ষার্থী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পায়।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS