পায়রা সেতু Pigeon Bridge পায়রা সেতু Pigeon Bridge পায়রা সেতু Pigeon Bridge বাংলাদেশের একটি সড়ক সেতু, পায়রা নদীর উপর দিয়ে নির্মাণ করা...
পায়রা সেতু Pigeon Bridge
পায়রা সেতু
Pigeon Bridge
পায়রা সেতু Pigeon Bridge বাংলাদেশের একটি সড়ক সেতু, পায়রা নদীর উপর দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে, সেতুর দৈর্ঘ্য ১৪৭০ মিটার ,এ সেতু নির্মাণের পর থেকে বরিশাল থেকে কুয়াকাটা পর্যন্ত ১১১.৫ কিলোমিটার যাত্রাপথে ফেরি পারাপারের প্রয়োজন সমাপ্ত হয়েছে।
বহন করে - পণ্যবাহী গাড়ি মোটরবাইক বাস ট্রাক সকল প্রকার যানবাহন
অতিক্রম করে - পায়রা নদী
স্থান - লেবুখালী পটুয়াখালী, বরিশাল বিভাগ
উপাদান - কংক্রিট, ইস্পাত, দড়ি
মোট দৈর্ঘ্য - ১৪৭০ মিটার
প্রস্তুত - ১৯.৭৬ মিটার
উচ্চতা - ১৮.৩০
দীর্ঘতম স্পেন - ২০০মিটার
নির্মাণকাজ শুরুর তারিখ - জুলাই ২০১৬
নির্মাণ কাজ শেষ - অক্টোবর ২০২১
পায়রা সেতু চালু হয় - ২৪ অক্টোবর ২০২১
বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে জেলাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি সেতু, পায়রা সেতু Pigeon Bridge পটুয়াখালী লেবুখালী-পায়রা নদীর উপর নির্মিত এই সেতুটি দেশের পঞ্চম বৃহত্তম সেতু বলে কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, এই সেতুটি উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনলাইনে ভার্চুয়াল যুক্ত হয়ে সেতুর উদ্বোধন করেন, ঢাকা বরিশাল পটুয়াখালী কুয়াকাটা সড়কের দুমকি উপজেলার লেবুখালী এলাকায় পায়রা নদীর উপর সেতুটি নির্মাণ হয়েছে।
পায়রা সেতুর গুরুত্ব কি
বরগুনা আমতলী বাসিন্দা জানান পায়রা সেতু Pigeon Bridge উদ্বোধন হওয়ার পর থেকে এলাকার মানুষের মুখে আনন্দের ছাপ আগে বরিশাল থেকে কুয়াকাটা যেতে সময় লাগত ৫ থেকে ৬ ঘন্টা এখন পায়রা সেতু চালু হওয়ার সময় লাগবে দুই থেকে তিন ঘণ্টা আগে প্রতিদিনই পায়রা নদী পারাপারের দুই প্রান্তে শত শত যানবাহন আটকে থাকতে যাত্রীদের এক থেকে দেড় ঘণ্টা সময় নদী পার হতে একসময় সড়কপথে রাজধানী থেকে বরিশালের সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা যেতে বেশ কয়েকটি ফেরে পার হতে হতো এ জন্য বহু পর্যটক ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও কুয়াকাটা যাওয়ার পরিকল্পনা বাদ দিতেন েবাদা এখন আর রইল না সমুদ্রে রাজধানীসহ সারাদেশের সঙ্গে নিরবিচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ নতুন দুয়ার খুলে পায়রা সেতু পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় আরো যোগাযোগের ব্যবস্থা হয়েছে পায়রা সেতু পদ্মা সেতুতে নেই ফেরি পথেই নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS