পানি জাদুঘর Water Museum পানি জাদুঘর Water Museum বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলা অবস্থিত ২৯ শে ডিসেম্বর ২০১৪ সালে 108 নামে একটি ইঞ্জিন স্থাপন ...
পানি জাদুঘর Water Museum
পানি জাদুঘর Water Museum বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলা অবস্থিত ২৯ শে ডিসেম্বর ২০১৪ সালে 108 নামে একটি ইঞ্জিন স্থাপন করে, বাংলাদেশের মানুষের নদীকেন্দ্রিক জীবন জীবিকা ও সংস্কৃতি তুলে ধরাই এর উদ্দেশ্য।
নদ-নদী ও পানি সম্পদ রক্ষায় নীতিনির্ধারকদের আরো উদ্যোগী করে তোলা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিয়ে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় উদ্বোধন করা হয়েছে দেশের প্রথম পানি জাদুঘর Water Museum।
কলাপাড়া-কুয়াকাটা সড়কের পাখিমারা বাজার সংলগ্ন এলাকায় জাদুঘর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন, বুয়েটের সহযোগিতায় জাদুঘরের নকশা প্রণয়ন ও বিভিন্ন কাজ করা হয়েছে, এর বেসরকারি সংস্থা সংস্থায় একশ ষাট, পানি জাদুঘর প্রাঙ্গণে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন নদী মরে গেলে বাংলাদেশ মরে যাবে, যাব কারন, মানুষ মেরে ফেলছে।
পানি জাদুঘর স্থাপিত - ২০১৪ সালে ২৯ ডিসেম্বর
অবস্থান - পটুয়াখালী, বাংলাদেশ
প্রতিষ্ঠা করে - আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থায় অ্যাকশন এইড বাংলাদেশ
উদ্বোধন করেন - ইমতিয়াজ আহমেদ
বর্ণনা
পটুয়াখালী কলাপাড়া উপজেলার পাখিমারা এলাকায় এবং কুয়াকাটা ঢাকা মহাসড়কের পাশে একটি দ্বিতল ভবন পানি জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থায় অ্যাকশন এইড বাংলাদেশ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আবাস এর সহযোগিতায় কলাপাড়া উপকূলীয় জনকল্যাণ সমিতি পরিচালনা করছে এই জাদুঘরটি।
২০১৪ ডিসেম্বর অভার্সের উদ্যোগে কলাপাড়া উপজেলা পাখিমারা এলাকায় কুয়াকাটা ঢাকা মহাসড়কের পশ্চিম পাশে বিশ্বের অষ্টম ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম পানি জাদুঘর উদ্বোধন করা হয়।
পানি জাদুঘর এর ফলে মানুষের জীবনযাত্রা পরিবর্তনের দৃশ্য, শুকিয়ে গেছে নদী, প্রাচীন বাংলার জন্য শুকিয়ে যাওয়ায় নদীতে পড়ে আছে, অর্ধ বালুতে ডুবন্ত নৌকায় বুকে বিঁধে আছে দুটি গজল লোহা, এর মাধ্যমে নদীমাতৃক বাংলাদেশে খুনের প্রতীক হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
এই জাদুঘরে রয়েছে বাংলাদেশের ৭০ টি নদীর ইতিহাস বিভিন্ন নদীর পানি, নদীর ছবি, নদীর পানির ইতিহাস ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পরিবেশের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার চিত্র সহ বিভিন্ন তথ্য, রয়েছে গ্রাম বাংলার মাছ ধরার বিভিন্ন উপকরণ, নদী নিয়ে গান ও পল্লী শিল্প, বাংলাদেশের সঙ্গে ৫৭ টি আন্তর্জাতিক অভিন্ন নদীর ইতিহাস এখানে।
দর্শন
সপ্তাহের মঙ্গলবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত খোলা থাকে, দর্শনার্থী ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১০টাকা।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS