গুরুদয়াল সরকারের বাড়ি কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল সরকারের বাড়ি গুরুদয়াল সরকারের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। জেলার ইটনা উপজেলা দিন ধনপুর ইউনিয়ন এর কাটইর...
গুরুদয়াল সরকারের বাড়ি কিশোরগঞ্জ
গুরুদয়াল সরকারের বাড়ি
গুরুদয়াল সরকারের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। জেলার ইটনা উপজেলা দিন ধনপুর ইউনিয়ন এর কাটইর এর গ্রামে।১৯৪৩ সালে যখন কিশোরগঞ্জ মহুকুমা, ময়মনসিংহ জেলা ছিল। সেই সময়ে গুরুদয়াল সরকার ৫০,০০০/- টাকা দান করেছিলেন বিনা শর্তে। সেই টাকা দিয়ে বর্তমান গুরুদয়াল কলেজের জমি করাইও বিল্ডিং তৈরির কাজ করা হয়।
গুরুদয়াল সরকারি কলেজ কিশোরগঞ্জ জেলায় অবস্থিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। কলেজ ১৯৪৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক ( সম্মান) ও স্নাতকোত্তর বিষয়ে পাঠদান করে হয়ে থাকে। এর উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীতে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় পাঠদান করা হয়, এবং শিক্ষা কার্যক্রম ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই কলেজের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষা কার্যক্রম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত।
- অবস্থান - কিশোরগঞ্জ বাংলাদেশ
- গীতিকাব্য - পড় তোমার প্রভুর নামে
- অধিভুক্তি - জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
- ধরণ - সরকারি কলেজ
- গুরুদয়াল সরকারি কলেজ কিশোরগঞ্জ জেলায় অবস্থিত - ১৯৪৩সালে
- ওয়েবসাইট - www.gdc.gov.bd
ইতিহাস
তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী বাহাদুর আবদুল করিম সাহেব ১৯৪৩ প্রাথমিকভাবে রাখোনি পাট গবেষণা কেন্দ্রের পাশে সিএন্ডবি এর ডাক বাংলোতে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। সালে কিশোরগঞ্জ কলেজ নামে গুরুদয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়।ওড.ডি এল দাস প্রতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪৫ কৈবর্ত রাজগুরু দয়াল সরকার কলেজটির আর্থিক দুর্দশা মেটাতে ও শিক্ষা কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে বিনাশর্তে তৎকালীন 50000 টাকা দান করেন এই অর্থ দিয়ে কলেজটির জন্য নিজস্ব জমি ও কলেজ ভবন নির্মাণ হয়। তার প্রতি কৃতজ্ঞতা থেকে কলেজের নতুন নামকরণ হয় গুরুদয়াল কলেজ। স্নাতক শ্রেণীতে কার্যক্রম চালু হয়।১৯৪৮ বিজ্ঞানী পরামর্শে কলেজটিতে বিজ্ঞান শাখা যুক্ত করা হয়। ডাক্তার ডি এল এন দাস এর পরে ওয়াসিম উদ্দিন কলেজটি উন্নয়নের উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। ১৯৮০ কলেজ সরকারিকরণ করা হয়।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS