প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট খুলছে হাওরের প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট, অভিযাত্রী নিয়ে আলোচনার তুঙ্গে, কিশোরগঞ্জ অবস্থিত, বাংলার মানচিত...
প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট
প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট
খুলছে হাওরের প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট, অভিযাত্রী নিয়ে আলোচনার তুঙ্গে, কিশোরগঞ্জ অবস্থিত, বাংলার মানচিত্র, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি কিশোরগঞ্জের হাওর, দিগন্তবিস্তৃত অবকাশ, মেঘ এবং হাওরের জলরাশি যে কাউকে রোমাঞ্চিত করবে, প্রতিবছর পর্যটকরা মিঠামইন অষ্টগ্রাম ও ইটাহারের সৌন্দর্য দেখতে আসেন, এবার সঙ্গে দেখা অভিজাত রিসোর্ট, পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট রিসোর্টটি মিঠামইন উপজেলার ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের ৩০ একর জায়গায় গড়ে তোলা হয়েছে রিসোর্ট। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে নাম দেওয়া হয়েছে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট। রিসোর্টে ১০ রয়েছে।৪০ টি পরিবার একসঙ্গে থাকতে পারবেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ঘুরতে হত ভ্রমণপিয়াসীদের দিনে গিয়ে দিনে আবার ফিরে আসতে হতো, পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা ছিলনা, এসব কথা মাথায় রেখে মিঠামইন উপজেলা ইউনিয়ন হোসেনপুর গ্রামের ৩০ একর জায়গার উপর দ্বীপের মতো গড়ে তোলা প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট
প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট ২০২১ সালে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয় প্রেসিডেন্ট রিসোর্টটি বর্ণিক স্থাপনার প্রেসিডেন্ট রিচার্ড হয়ে উঠেছে হাওরের আর এক বিস্ময়, কিশোরগঞ্জের হাওর সৌন্দর্যকে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিত করেছে জলের মাঝখান দিয়ে নির্মিত বিস্ময়কর অল ওয়েদার সড়ক ,হাওরের ইটনা মিঠামইন অষ্টগ্রাম উপজেলা কে যুক্ত করে ৩০ কিলোমিটারের মধ্যে কিশোরগঞ্জের হাওর কে নিয়ে গেছে এক উচ্চতায়, এবার তার সঙ্গে যুক্ত হলো মিঠামইনের পানির মাঝখানে নির্মিত প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট
প্রেসিডেন্টের দিগন্ত বিস্তৃত সাগরের বড় বড় যেতে হেলে পড়া হেলেপড়া নীল উকিঝুকি মারছে ছোট ছোট নৌকা নিয়ে মাছ ধরতে অনেকে জলের বুকে বয়ে চলে মহাজনের নাও
ভ্রমন পিয়াসিদের জন্য কিশোরগঞ্জের হাওর বিস্তীর্ণ জলরাশি বুকে গড়ে উঠেছে আন্তর্জাতিকমানের প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট। বিস্ময়কর অল ওয়েদার অদূরেই মিঠামইন উপজেলা হোসেনপুর বিশাল এলাকাজুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে এই রিসোর্ট।
রেস্টুরেন্ট, পার্টি সেন্টার ও শিশুদের জন্য খেলার জন্য করা হয়েছে। উপর থেকে হাওড়া সুন্দর্য ভোগ করার জন্য বানানো হয়েছে। বিশাল আয়তনের কুকুর রাখা হয়েছে ভোট। বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা লাগানো হয়েছে রিসোর্টের চারপাশে এসব কিছু নির্মাণ করা হয়েছে মাত্র ৮ মাস সময়ে
প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট থাকতে হলে আপনাকে পূর্ব থেকে অনুমতি নিতে হবে এবং পূর্বে বুকিং দিয়ে সেখানে থাকার জন্য টাকা পেমেন্ট করতে হবে অন্যথায় আপনি খালি নাও পেতে পারেন খালি না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকবে তবে পূর্বে থেকে যদি আপনি যোগাযোগ করে বুকিং দিয়ে রাখেন তাহলে কোন অসুবিধা হবে না।
প্রেসিডেন্ট রিসোর্টে থাকার জন্য আপনাকে প্রতিরাতে ভাড়া যেটা দিতে হবে সে সম্পর্কে আমরা জেনে নিব প্রেসিডেন্ট রিসোর্টের সর্বোচ্চ ভাড়া ২৮ হাজার , তবে যাদের সামর্থ্য আছে তাদের জন্য নিঃসন্দেহে এই রিসোর্ট হাওরের প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগের মাধ্যমে বর্ষার পানির উপর রোদ-বৃষ্টির খেলাধুলা সূর্যোদয় সূর্যাস্ত দেখা ডিঙ্গি নৌকা ভ্রমণ করতে পারবেন এবং প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট থাকতে পারবেন।
রেসিডেন্ট রিস্টোর থেকে সামান্য দূরে মিঠামইন উপজেলার চারপাশে তিনটি হাওরবেষ্টিত উপজেলা রয়েছে সেগুলো হলো নিকলী, অষ্টগ্রাম ও ইটনা হাওর গুলো ঘুরে দেখা যাবে তিনটি হাওরের পানি থাকে বাকি সময় পায়নি না থাকলেও জায়গাগুলো সুন্দর।
কিভাবে যাবেন
প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে দেখতে আসতে পারেন তবে আপনি যেখান থেকে আসতে চান নাকে প্রথমে আপনাকে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরে আসতে হবে সেখান থেকে করিমগঞ্জ উপজেলার বালিখোলা কিংবা চামটা বন্দর যেতে হবে সিএনজি অটোরিকশায় সময় লাগবে ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট তারপরে প্রেসিডেন্ট এ যেতে হবে।
পর্যটকদের সাথে কথা বলে তাদের মনের প্রতিক্রিয়া জানার চেষ্টা করেছি তারা বলেছে জীবনে একবার হলেও প্রেসিডেন্ট রিসোর্টে ঘুমানোর বা রাত কাটানোর খুব ইচ্ছা এতই সুন্দর্য এতই মনোরম পরিবেশ না দেখলে বুঝার কোন উপায় নেই তাই মনে চাইলেই ঘুরতে চলে আসুন ।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS