শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বিস্তারিত ।শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কাজ কি? Details of the Ministry of Labor and Employment What ...
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বিস্তারিত ।শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কাজ কি?
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের একটি মন্ত্রণালয়, যেটি কর্মসংস্থান শ্রমবাজার এবং শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় গঠিত হয় ২০ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে ,শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর সদর দপ্তর, সচিবালয় ঢাকা। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের লক্ষ শ্রমিক ও নিয়োগকর্তাদের মধ্য ভালো শিল্প সম্পর্ক ও ও সম্পর্ক উন্নয়ন বজায় রাখার দ্বারা উৎপাদনশীল কর্মসংস্থান ও মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে বেকারত্ব ও দারিদ্র্য কমানো।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের একটি মন্ত্রণালয়, যেটি কর্মসংস্থান শ্রমবাজার এবং শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় গঠিত হয় ২০ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে ,শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর সদর দপ্তর, সচিবালয় ঢাকা। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের লক্ষ শ্রমিক ও নিয়োগকর্তাদের মধ্য ভালো শিল্প সম্পর্ক ও ও সম্পর্ক উন্নয়ন বজায় রাখার দ্বারা উৎপাদনশীল কর্মসংস্থান ও মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে বেকারত্ব ও দারিদ্র্য কমানো।
- নতুন সাংগঠনিক কাঠামো অনুমোদিত হয় - ২০২১ ও ২০২২ সালে
- শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় গঠিত হয় - ২০ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে
- শ্রম আইন - ২০০৬
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর বাংলাদেশ শ্রম আইন,২০০৬, এর বিধান অনুযায়ী শ্রমিকদের কল্যাণ, পেশাগত স্বাস্থ্য ও কর্ম ক্ষেত্রে নিরাপত্তা মূলক ব্যবস্থা সমূহ বাস্তবায়নসহ শ্রম শৃঙ্খলা সমুন্নত রেখে মালিক, শ্রমিক, সরকার ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে সমন্বয় কাজ করে যাচ্ছে।
১৯৬৯ সনে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের শ্রম নীতির আলোকে ও এয়ার ভাইস মার্শাল নুর খানের রিপোর্টের ভিত্তিতে শ্রমদপ্তর কে ১. শ্রম পরিদপ্তর ২. কল কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন পরিদপ্তর এবং ৩. এবং ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রেশন পরিদপ্তর তিন ভাগে ভাগ করা হয়।১৯৬৯ সনের শ্রমনীতি এবং শ্রম পরিদর্শক সম্পর্কিত ৮১ নং আই. এল. ও কনফেশন অনুযায়ী ১৯৭০ কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন পরিদপ্তরের নামে একটি স্বতন্ত্র পরিদপ্তর সৃষ্টি হয়। গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধ মাধ্যমে ১৯৭১ সনে বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসেবে অভ্যুদয় ঘটে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। স্বাধীনতা লাভের ৫০ পরেও এই দীর্ঘ পথ বাংলাদেশ গড়ে উঠেছে অসংখ্য কল কারখানা, দোকান ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান। জাতীয় অর্থনীতিতে ও শিল্পে ও বাণিজ্য এর ভূমিকা প্রতিদিনই বাড়ছে। এসব সেক্টরে কাজ করছে লক্ষ লক্ষ শ্রমিক-কর্মচারী। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর বিপুলসংখ্যক শ্রমজীবী মানুষের আইনগত অধিকার, নিরাপদ ও স্বাস্থ্য করার দায়িত্ব পালন করে আসছে।
এ বিপুল সংখ্যক কলকারখানা ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর শ্রম আইন প্রয়োগের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছিল। বিশেষ গার্মেন্টস কারখানা কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এ অধিদপ্তর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জনগণ ও অবকাঠামো ছিল সারাদেশে কল-কারখানা এবং ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান তুলনায় নিতান্তই অপ্রতুল বাস্তবতার শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক ১৫ জানুয়ারি ২০১৪ খ্রিস্টাব্দ তারিখে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর কে অধিদপ্তরের জনবল বৃদ্ধি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। গৃহীত কার্যক্রম এর ধারাবাহিকতায় ১টি প্রধান কার্যালয় বিভাগীয় কার্যালয়,০৪টি আঞ্চলিক কার্যালয় এবং ২৩টি শাখা কার্যালয় সহমত ৩২ টি কার্যালয় এ ৩১৪ জন জনবলের স্থলে ১টি প্রধান কার্যালয় ও ২৩টি জেলা কার্যালয়ের জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরির ৬৭৯ টি রাজস্বখাতে সিজন পূর্বক মোট ৯৯৩ জনবলের সমন্বয় সকল আনুষ্ঠানিকতা পালন পূর্বক পরিদপ্তরের উন্নত করা হয়।
এবং ২০২১ ও ২০২২ সালে কল কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এর নতুন সাংগঠনিক কাঠামো যথাযথভাবে অনুমোদিত হয়ে বর্তমানে ১টি প্রধান কার্যালয় ও ৩১টি জেলা কার্যালয়ের বিভিন্ন ক্যাটাগরির ১১৫৬ জন অনুমোদিত রয়েছে।
COMMENTS