তালজাঙ্গা জমিদার বাড়ি কিশোরগঞ্জ তাড়াইল তালজাঙ্গা জমিদার বাড়ি তালজাঙ্গা জমিদারবাড়ি একটি দর্শনীয় স্থান তালজাঙ্গা জমিদারবাড়ি তাড়াইল...
তালজাঙ্গা জমিদার বাড়ি কিশোরগঞ্জ তাড়াইল
তালজাঙ্গা জমিদার বাড়ি
তালজাঙ্গা জমিদারবাড়ি একটি দর্শনীয় স্থান তালজাঙ্গা জমিদারবাড়ি তাড়াইল উপজেলা অবস্থিত একটি পর্যটন কেন্দ্র, বাবু রাজ চন্দ্র রায় এই জমিদারি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, জমিদার বাড়িতে রয়েছে ৩টি পুকুর দাতব্য চিকিৎসালয়, অন্ধক স্মৃতিসৌধ জমিদার রাম চন্দ্র রায়ের একটি স্মৃতিসৌধ শিব মন্দিরের দক্ষিণ দিকে মাথা উঁচু করে এখনো অক্ষত অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে।
তালজাঙ্গা জমিদারবাড়ি বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের কিশোরগঞ্জ জেলার অন্তর্ভুক্ত তাড়াইল উপজেলার ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি প্রায় ১০০ বছর আগের জমিদারবাড়ি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন জমিদার চন্দ্র রায়, যিনি ছিলেন শিক্ষিত জমিদার, তখনকার সময়ে এম এ এন ডিগ্রীপ্রাপ্ত উকিল ছিলেন, তিনি ১৯১৪ সালে জমিদারি প্রতিষ্ঠা করার পর ট্রাই ৩৩ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত জমিদারি করেন। তার জমিদারি শেষ হয় তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। তারপর এই জমিদার বাড়ি জমিদার তার ছেলে মহিম চন্দ্র রায়।
বাবার মতন শিক্ষিত ডিগ্রীপ্রাপ্ত কলকাতা থেকে ডিগ্রী নেওয়ার পর ময়মনসিংহে আইন ব্যবসা শুরু করেন এবং সেখানকার সভাপতিও ছিলেন। জমিদার মহিম চন্দ্র রায় বারবার স্মৃতিস্বরূপ একটি হাই স্কুল নির্মাণ করেন, তাই স্কুলটির নাম দেন শিরায় হাই স্কুল, যা বর্তমানে সুনামধন্য স্কুল হিসেবে পরিচিত, কোনটি জমিদার বাড়ি,১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলে এই জমিদার বাড়ি জমিদার এর সমাপ্তি ঘটে, জমিদারের নাতি বা জমিদারের ছেলে ও তার সাত ভাই মিলে ভারতে কলকাতায় চলে যান এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু, এখনও ওই জমিদার বাড়ির ধ্বংস হবে আছে তারা পূর্ব বেড়াতে আসেন।
বর্তমান অবস্থা
অবহেলা ও রক্ষণাবেক্ষণ বর্তমান প্রশ্নগুলো প্রায় ধ্বংসের মুখে প্রসাদ এর কয়েকটি দেয়াল ভেঙ্গে গিয়ে, পুরো বাড়ি বাড়িতে লতাপাতায় জরাজীর্ণ হয়ে রয়েছে, বর্তমানে জমিদার বাড়ির সামনে পুকুর দখল হয়ে যাচ্ছে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
থেকে কিশোরগঞ্জ জেলা জেলায় এখানে এসে সেখানে সিএনজি অটোরিকশা অটোরিকশায় করে তারা তাড়াশ উপজেলা তালজাঙ্গা ইউনিয়ন তালডাঙ্গা বাজারে যেতে বাজার পাশে এই জমিদার বাড়ি।
স্থান
তালজাঙ্গা জমিদারবাড়ি তাড়াইল উপজেলা অবস্থিত।
কিভাবে যাওয়া যায়
কিশোরগঞ্জ শহিদী মসজিদ এর সামনে থেকে সিএনজি অটোরিক্সাযোগে জলডাঙ্গা জমিদার বাড়ি যাওয়া যায়।
যোগাযোগ
জেলা প্রশাসন কিশোরগঞ্জ।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS