লাকমা রাজবাড়ি জয়পুরহাট লাকমা রাজবাড়ি জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলা পশ্চিম কুড়িগ্রামে ঐতিহাসিক লকমা রাজবাড়ি অবস্থিত। বাড়িতে বর্তম...
লাকমা রাজবাড়ি জয়পুরহাট
লাকমা রাজবাড়ি
জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলা পশ্চিম কুড়িগ্রামে ঐতিহাসিক লকমা রাজবাড়ি অবস্থিত। বাড়িতে বর্তমানে চৌধুরীর উত্তর অধিকারী ও সমন্বয় ৪২ জন সদস্য সমিতি করে দেখাশোনা করে। লকমা চৌধুরী পর নাতি জানান,প্রায় ২০০-৩০০ বছরপূর্বে বাড়িটি নির্মাণ করা হয়, এবং বর্তমানে এখানে প্রায়ই ১৫ বিঘা জমি আছে। উক্ত জমিতে বিভিন্ন শস্য উৎপাদনের পাশাপাশি ফল ও ফুলের বাগান দেখা যায়। স্থানীয় লোকজন জানান, দালাল দুটির একটি ঘোড়াশাল এবং অপরটি হাতিশাল ছিল। তার একটু সামনে মাটির একটি রয়েছে সেখানে ওই আকৃতি বহু পুরাতন দ্বিতল ভবনে অবস্থান। জনশ্রুতি আছে যে, ভবনের কিছুটা অংশ মাটির নিচে ডেবে গেছে। লকমা চৌধুরীর বাড়ির পূর্ব পাশে কর্মচারীর ঘর অবস্থান রয়েছে। বর্তমানে রাজনৈতিক সংস্কারের অভাবে ধ্বংস হতে চলেছে। এখনও প্রতিদিন অনেক লোকজন স্বচক্ষে রাজবাড়িটি দেখার জন্য আসেন।
লকমা জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার করিয়া গ্রামে অবস্থিত ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। স্থানীয়দের কাছে এটি চৌধুরি বাড়ি নামেও পরিচিত। লকমা জমিদার বাড়ি বিকল্প নাম চৌধুরী বাড়ি।
- ঠিকানা - জেলা জয়পুরহাট উপজেলা পাঁচবিবি গ্রাম কড়িয়া
- খোলা হয়েছে - ১৫০০ শতকে আনুমানিক
- স্বত্বাধিকারী - হাদি মামুন চৌধুরি
- দেশ - বাংলাদেশ
- জমিদার বাড়িটি আনুমানিক প্রতিষ্ঠা করেন কত শতাব্দীতে - ১৫০০-১৬০০ শতাব্দীতে
- পুরো প্রাসাদটি মোট কক্ষ রয়েছে - ২৫-৩০টি
- বাড়িটি মূলত কত তলা বিশিষ্ট ছিল - ৩ তলা বিশিষ্ট ছিল
ইতিহাস
বাংলাদেশের উত্তরপ্রান্তে ভারতের সীমান্ত ঘেষা জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলায় এই জমিদার বাড়িটি আনুমানিক প্রায় ১৫০০-১৬০০ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠা করেন জমিদার হাদি মামুন চৌধুরী । কথিত আছে এই জমিদার বাড়ি জমিদার ছিলেন খুবই অত্যাচারী ও নিষ্ঠুর। জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হওয়া অনেক আগেই এই জমিদারের জমিদারী শেষ হয়ে যায়। কারণ এরা অত্যাচারী হওয়াতে গায়েবি মাধ্যমে এদেরকে জমিদারি ছেড়ে দেওয়ার জন্য বলা হয়। তারপর তারা তাই করেন এবং এরপর থেকেই এখানে জমিদারি বিলুপ্ত হয়।
অবকাঠামো
তিন একর জায়গাজুড়ে দুই ভাগে নির্মিত এই জমিদার বাড়ি। বাড়িটির প্রসাদ মূলত তিন তলা বিশিষ্ট ছিল। তবে বর্তমানে দুই তলা রয়েছে। একতলা দোতলা মাটির নিচে চাপা পড়েছে। পুরো প্রাসাদটি মোট ২৫-৩০ কক্ষ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে হাতিশালা, ঘোড়াশাল ও কাচারি ঘর সহ ইত্যাদি।
জমিদারবাড়ির সবকিছুই এখন প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে। লতাপাতায় জরাজীর্ণ হয়ে রয়েছে। বর্তমানে এই জমিদারি আওয়াজ অধিকাংশ এলাকায় এখন ভারতের ভূখণ্ডে। এগুলো হলো জামালপুর, মথুরাপুর, গয়েশপুর, চিঙ্গিশপুর, শতনাম, খানাপারা ও মোজাফফর। বাংলাদেশের শুধু পাঁচবিবি উপজেলার একাই রয়েছে।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS