রিসাং ঝর্ণা ছাড়াও খাগড়াছড়ি এর দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে রিসাং ঝর্ণা সাপমারা রিসাং ঝর্ণা নামে পরিচিত। খাগড়াছড়ি জেলা মাটিরা...
রিসাং ঝর্ণা
ছাড়াও খাগড়াছড়ি এর দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে
রিসাং ঝর্ণা
সাপমারা রিসাং ঝর্ণা নামে পরিচিত। খাগড়াছড়ি জেলা মাটিরাঙ্গা উপজেলার সাপমারা গ্রামে অবস্থিত একটি পাহাড়ি ঝর্ণা। খাগড়াছড়ি শহর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে। এই ঝর্ণার উচ্চতা প্রায় ১০০ ফুট।
রিসাং ঝর্ণা শব্দ দ্বারা উঁচু স্থান হতে জলরাশি গড়িয়ে পড়া কে বোঝায় । রিছাং এর অপর নাম তেরাং তৈকালাই।রিছাং শব্দটি এসেছে এসেছে খাগড়াছড়ি মারমা সম্প্রদায়ের ভাষা থেকে। মারমা ভাষায় রিং শব্দের অর্থ পানি আর ছং শব্দের অর্থ উঁচু স্থান হতে কোন কিছু গড়িয়ে পড়া কে বোঝায়।
খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে ১১ কিলোমিটার আর রাঙ্গামাটি উপজেলা সদর থেকে ১০ কিলোমিটার দূর খাগড়াছড়ি মূল সড়ক হতে ১ কিলোমিটার দক্ষিনে রিসাং ঝর্ণা অবস্থিত।মূল সড়ক থেকে পাহাড়ি পথ পাড়ি দিয়ে ঝরণার পথে ২৩৫ ধাপ সিঁড়ি দিয়ে নামতে হয়। বর্ষাকালে সিড়ি দিয়ে নামার সময় ঝর্ণার শব্দ শোনা যায়। উঁচু পাহাড়ের গা ঘেঁষে যেতে যেতে যে কারো দৃষ্টি আটকে যাবে পাহাড়ি সবুজের সমারোহে।আনুমানিক ১৯৯৩-৯৪ এই প্রকৃতির ঝর্ণাটি আবিষ্কৃত হয় বলে জানা যায়। জুম চাষের সুবাদে ঝর্ণাটি সবার নজরে আসে।
আকর্ষণ
১০০ ফুট উচু পাহাড় থেকে নিচে গরিয়া ঝর্ণাধারা পানির গতি প্রকৃতিক ওয়াটার স্লাইডিং এর সৃষ্টি হয়েছে, জয় ঝর্নার প্রধান আকর্ষণ। শুধু ঝরনা a9, ঝর্ণাটি পথে পাহাড়ের ঢালু রাস্তা আর সিঁড়ির চারিদিকে সমারোহে বেশ আকর্ষণীয়।
রিসাং ঝর্ণা ছাড়াও খাগড়াছড়ি এর দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে
ডিআর সৃতিশোধ
আলুটিলার সুড়ঙ্গ
হটিকালচার পার্ক
দেবতার পুকুর
তৈদু ছড়া ঝর্ণা
হাতিমাথা পাহাড়
মানিকছড়ি মং রাজবাড়ী
রাবার ড্রাম
পানছড়ি শান্তিপুর অরণ্য কুটির
নিউজিল্যান্ড পাড়া
শতবর্ষী বটবৃক্ষ
ঠান্ডা ছড়া ঝর্ণা
তৈলাফাং ঝর্ণা
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS