গুরুই শাহী মসজিদ কিশোরগঞ্জ জেলা নিকলী উপজেলা অবস্থিত গুরুই শাহী মসজিদ // Gurui Shahi Mosque নিকলী উপজেলা সদরের দক্ষিণ পাশে গুরুই ইউনিয়নে ...
গুরুই শাহী মসজিদ কিশোরগঞ্জ জেলা নিকলী উপজেলা অবস্থিত
গুরুই শাহী মসজিদ // Gurui Shahi Mosque
নিকলী উপজেলা সদরের দক্ষিণ পাশে গুরুই ইউনিয়নে অবস্থিত এই মসজিদটি কিশোরগঞ্জ জেলার ইতিহাসের একটি অন্যতম প্রাচীন মসজিদ,৭০০ বছরের পুরাতন এই মসজিদটি মধ্যযুগীয় স্থাপনা কাল এক অনন্য নিদর্শন, সুলতান উদ্দিন বার বাক ভারতবর্ষে প্রতিষ্ঠিত ১৬টি মসজিদের মধ্যে গুরুই শাহী মসজিদ অন্যতম,স্থাপত্য শৈলী বিচারে এই মসজিদটি জেলার অন্যতম নিদর্শন।
গুরুই মসজিদ কিশোরগঞ্জ জেলা নিকলী উপজেলা অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ ও বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা এটি নিকলী উপজেলায় গ্রামে অবস্থিত ,পূর্বে এই জমিটির মালিক ছিল সুলতান বারবাক শাহ
গুরুই শাহী মসজিদ মুঘল আমলের স্থাপত্য শিল্পে ফুটে উঠেছে, মসজিদের গম্বুজের গোড়ায় একটি সরু লম্বা শিলালিপি রয়েছে, শিলালিপি থেকে জানা যায় মসজিদটি ১৬৮০ সালের দিকে নির্মাণ করা হয়েছিল, শিলালিপিতে সুলতান বারবাক শাহ এর নাম খোদাই করা আছে।
বিবরণ
গুরুই শাহী মসজিদ বর্গাকৃতির, দিক থেকে দেয়ালের উচ্চতা ২২ ফুট ও বাইরের দিক থেকে ৩৫ ফুড,৪ কোনে ৪টি অষ্ট কোন আকৃতির মিনার আছে, যা উপরে উঠে নির্মিত শেষ হয়েছে, মসজিদ আকৃতি বড় গম্বুজ, উত্তর দক্ষিণ ও পূর্বের দেওয়ালে একটি করে তিনটি প্রবেশপথ আছে, যার বা কেন্দ্রীয় পথ টি বড় কেন্দ্রীয় প্রবেশপথের উচ্চতা ৭ ফুট ৩ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ৪ ফুড ৬ ইঞ্চি পশ্চিমে দেওয়ালে তিনটি বিভাগ রয়েছে, মাঝের মেয়েটি বাকি গুলোর চেয়ে বড়, মেহরাব গুলোতে সুন্দর টেরাকোটার কাজ আছে এই মসজিদটি সুলতানি আমলের স্থাপত্য শিল্পের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
গুরুই শাহী মসজিদ স্থান
নিকলী উপজেলা সদরের দক্ষিণ পাশে গুরুই ইউনিয়নে অবস্থিত।
কিভাবে যাওয়া যায়
কিশোরগঞ্জ শহরে একরামপুর থেকে বাসে অথবা সিএনজি অটোরিক্সাযোগে গুরু শাহী মসজিদে যাওয়া যায়।
যোগাযোগ
জেলা প্রশাসক কিশোরগঞ্জ
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS