নিমাই পীরের মাজার পাথরঘাটায় নিমাই পীরের মাজার পাথরঘাটায় অবস্থিত বর্তমানে খ্রিস্টান মিশনারী ভবনের মাত্র ৩০০ গজ দূরে একটি ঐতিহাসিক মাজার ...
নিমাই পীরের মাজার পাথরঘাটায়
নিমাই পীরের মাজার
পাথরঘাটায় অবস্থিত বর্তমানে খ্রিস্টান মিশনারী ভবনের মাত্র ৩০০ গজ দূরে একটি ঐতিহাসিক মাজার ও একটি মন্দির আছে। এলাকাবাসী এই মাজারকে পীর কেবলা নাসির উদ্দিনের মাজার ও হিন্দু সম্প্রদায়ের নিমাই পীরের দরগা বলে দাবি করেন। নিমাই পীরের মাজারের পাশে একটি পাথর খন্ড আছে। এই পীর সাহেব আশা বলে পরিচিত। একটি সিংহ মুখাকৃতির কারুকার্যখচিত পাথরের উপর উপবেশন করে তিনি একত্ববাদের বাণী প্রচার করতেন। চৈত্র মাসের প্রথম সোমবার এখানে মাজার জিয়ারত উপলক্ষে ঈসালে সাওয়াব এবং মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ইনশাল্লাহ কয়েক দিন এখানে উপলক্ষে হাজার হাজার হিন্দু নারী সমাবেশ ঘটে। সেখানে এক বিরাট মেলা হয় এটি পাথরঘাটার মেলা নামে পরিচিত। এখানে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত বহু পাথর পড়ে থাকতে দেখা যায়। প্রবাদ আছে পীর সাহেব পাথরগুলি কে আলোকিক উপায় নদীপথে এখানে এনেছিলেন। ধারণা করা হয় এখানে তুলসী গঙ্গা নদীর তীরে ১৫০০ ফুট দীর্ঘ একটি পাথরের সেতু ছিল। নদীর পূর্ব তীরে পাথর ইটের গাঁথুনি দেখা যায়। এগুলো কি বলে মনে করেন।
ধারণা করা হয় এখানে তুলসী গঙ্গা নদীর তীরে পাথরের সেতু ছিল - ১৫০০ ফুট দীর্ঘ
খ্রিস্টান মিশনারী ভবনের কত গজ দূরে একটি ঐতিহাসিক মাজার ও একটি মন্দির - ৩০০ গজ
নিমাই পীরের মাজার এ বিরাট মেলা - হয় চৈত্র মাসের প্রথম সোমবার
এটি কি মেলা নামে পরিচিত - পাথর ঘাটার মেলা নামে পরিচিত
চৈত্র মাসের প্রথম সোমবার এখানে মাজার জিয়ারত উপলক্ষে ইসালে সওয়াব এবং মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ইসালে সওয়াব কয়েকদিন ধরে এখানে সিনান উপলক্ষে হাজার হাজার হিন্দু নর নারী সমাবেশ ঘটে। এ উপলক্ষে এক বিরাট মেলা হয়। এটি পাথর ঘাটার মেলা নামে পরিচিত।
হিন্দুদের কাছে এটা নিমাই সন্ন্যাসী মাজার মুসলমানদের কাছে এটা নিমাই শাহের মাজার এটা সকল ধর্মের কাছে সম্মানী একটা মজার।
যেভাবে যাবেন
যাবেনঃ ঢাকা থেকে ট্রেন অথবা বাসে চড়ে সরাসরি জয়পুরহাট জেলা শহরে পৌঁছানো যায়, ঢাকা গাবতলী সায়েদাবাদ ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে বাস পাওয়া যায় কমলাপুর স্টেশন থেকে ট্রেনে যাত্রা করা যায় জয়পুরহাট শহর থেকে রিকশা কিংবা সিএনজিতে করে নিমাই পীরের মাজার যাওয়া যায়।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS