সত্যজিৎ রায়ের পৈত্রিক বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলা কটিয়াদী সত্যজিৎ রায়ের পৈত্রিক বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলা কটিয়াদী উপজেলা থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার...
সত্যজিৎ রায়ের পৈত্রিক বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলা কটিয়াদী
সত্যজিৎ রায়ের পৈত্রিক বাড়ি
কিশোরগঞ্জ জেলা কটিয়াদী উপজেলা থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার দূরে মসূয়া গ্রামের অংকার বিজয়ী চলচ্চিত্রকার
সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি রয়েছে। একসময় এই বাড়িটি ঘিরে পূর্ববাংলার জোড়াসাঁকো
বলে অভিহিত করা হতো। বর্তমানে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী অংকার বিজয়ী চলচ্চিত্রকার
সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়িটি ধ্বংসের মুখে। প্রয়োজনীয় সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে পুরনো ভবন এর
অংশবিশেষ খসে পড়েছে। যেকোনো সময় ভবনটি হেলে পড়ার শঙ্কায় রয়েছে। এদিকে
দূর থেকে আসা পর্যটকদের বিশ্রামও রাত যাপনের জন্য নির্মাণ করা অফিশিয়াল অরক্ষিত
অবস্থায় আছে। দীর্ঘ পুরাতন এবং প্রায় ১০ বছর পূর্বে অতিথিশালা টি পর্যটকেরা ব্যবহার
করতে পারছে না।
ওঙ্কার বিজয়ী চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়ের ঐতিহাসিক পৈতৃক বাড়িটি দক্ষিণ দিকে রয়েছে শান বাঁধানো ঘাট, একর জায়গাজুড়ে জরাজীর্ণ ভবনে,
খেলার মাঠ, সত্যজিৎ রায়ের স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি এখনো সরকারের রাজস্ব বিভাগের
তত্ত্বাবধানে রয়েছে।
জানা যায় ২০১২ সালে ৭০ লাখ টাকা ব্যয় বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের উদ্যোগে
অতিথিশালা সহ বাড়ির সীমানা প্রাচীর ও রাস্তা সংস্কার করেন কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের
অভাবে কাউকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি, ভবনটি বছরের-পর-বছর তালাবদ্ধ হয়ে পড়ে
আছে, বর্তমানে, ভেতরের ময়লা আবর্জনার স্তুপ, জানালার কাঁচ ভাঙ্গা আসবাবপত্র
ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে, অতিথি জাগুয়া টিউবওয়েলের মাথা চুরি হয়ে গেছে,
সূচনার গুলো ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে, এতে দূর-দূরান্তের মানুষ বাড়িটি দেখতে
এসে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
ইট পাথর চুন দিয়ে গড়া প্রশ্নটিই খসে খসে পরছে বিভিন্ন অংশ কোন কোন অংশ তৈরি
হয়েছে মরণফাঁদ ২৬ এলাকার গর্ত হয়ে দ্বিতল ভবনের ছাদ রয়েছে ঝুঁকির মুখে ঝুলে
রয়েছে ছাদের উপর বড় বড় ভীম চারপাশের লতাপাতা আর বট বৃক্ষের আবর্তন ঢাকা
পড়ে রয়েছে সৌন্দর্য।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS