সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু আশুগঞ্জ এর মধ্যেও মেঘনা নদীর উপর সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু কিশোরগঞ্জ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু ভৈর...
সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু আশুগঞ্জ এর মধ্যেও মেঘনা নদীর উপর
সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু কিশোরগঞ্জ
সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু
সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু ভৈরব টু আশুগঞ্জ এর মধ্যেও মেঘনা নদীর উপর নির্মিত একটি বড় সেতু। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের অংশ। এই সেতুর পাশে ভৈরব রেল সেতু অবস্থিত। দৃষ্টিকাড়া নান্দনিক সৌন্দর্য এবং আধুনিক স্থাপত্য কলার কারণে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু কিশোরগঞ্জ জেলার একটি উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের মেঘনা নদীর উপর স্থাপিত হয়েছে ১২০০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৯.৬০ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু বাংলাদেশ যুক্তরাজ্য চীন মৈত্রী সেতু। এই সেতুর উপর দাঁড়িয়ে মেঘনা অপার সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু
এই সেতুর পাশে রয়েছে ১৯৩৭ সালে নির্মিত ঐতিহাসিক সেতু হাবিলদার আব্দুল হামিদ রেল সেতু। মেঘনার বুকে দাঁড়িয়ে থাকা এ সেতুগুলোর চারপাশে দৃশ্য উভয়দিকে সংযোগ সড়ক সেতুর নিচে ওবায়দী কে সংযোগ সড়ক কৃষ্ণনগর রাজি সারিবদ্ধ মালবাহী কার্গো বিমান বিরামহীন যান্ত্রিক ও অযান্ত্রিক নৌ-যান নীল আকাশে ভেসে বেড়ানোর বিভিন্ন প্রজাতির পাখির দৃশ্য পর্যটকদের ও শরণার্থীদের আকর্ষণ করে।
সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু
কালের বিবর্তনে সড়ক পথে উন্নয়ন ঘটলেও এফ এল নদী ও রেলপথে যোগাযোগ অন্যতম মাধ্যম হিসেবে স্বীকৃতি ও জনপ্রিয়। ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কোন নদী পথে অন্যতম। সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জ হাওর অঞ্চল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ঢাকা সহ দেশের অন্যান্য স্থানের লঞ্চ মালবাহী কার্ব এবং নিয়মিত চলাচল করে। সড়কপথে মেঘনা নদী পার হয়ে ফেরি চালু ছিল দীর্ঘদিন, ফেরি পার হতে অনেক সময় লেগে যেত, সড়কপথে যোগাযোগের উন্নয়নে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে মেঘনা নদীর উপরে ৬৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৯৩৫-১৯৩৭ সালে নির্মিত হয় সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ Know Useful travel tips
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।
COMMENTS