চীন China এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় দেশ চীন এবং সবচেয়ে বেশি ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। বর্তমান জনসংখ্যা ১৪৪ কোটি ।পৃথিবীর মধ্যে এই দেশের জনসং...
এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় দেশ চীন এবং সবচেয়ে বেশি ঘনবসতিপূর্ণ দেশ।বর্তমান জনসংখ্যা ১৪৪ কোটি।পৃথিবীর মধ্যে এই দেশের জনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি। চীনারা নকল করতে বেশ দক্ষ। তারা যদি একটি পণ্যকে নকল করে তৈরি করে এবং তার কোম্পানির কাছে নিয়ে যায় সেই কোম্পানি আসল কি নকল তা ধরতে পারবেনা। আপনারা সকলেই জানেন প্যারিসে সেই বিখ্যাত আইফেল টাওয়ার অবস্থিত। কিন্তু আইফেল টাওয়ার এখন চীনেও আছে। জাপানের মন্দির গুলো ঠিক হুবহু চীনে অবস্থিত। বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত বিভিন্ন কিছু চীনে অবস্থিত।
অনেকেই বলে যদি সবকিছু একসাথে দেখতে চাও তাহলে চীনে। এদ্বারা বোঝা যায় তারা কত ভালো নকল করতে পারে।
চীন এশিয়া মহাদেশের পূর্ব অঞ্চলে এবং প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত। চীনের স্থলভাগের আয়তন প্রায় ৯৬,০০,০০০ কিলোমিটার (৩৭,০০,০০০) বর্গমিটার) । আয়তনের দিক থেকে এশিয়ার বৃহত্তম দেশ এবং রাশিয়া ও কানাডার পর চীন বিশ্বের তৃতীয় অথবা চতুর্থ বৃহত্তম দেশ। ১৪৪ কোটি চীনের বর্তমান জনসংখ্যার দেশটিতে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাষ্ট্র। চীনের কমিউনিস্ট শাসন করে।চীন( চিনা: চুংকুও) সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী চীন বা সংক্ষেপে গণচীন।
- বর্তমান জনসংখ্যা - ১৪৪ কোটি
- সাংবিধানিক নাম - গণপ্রজাতন্ত্রী চীন বা সংক্ষেপে গণচীন।
- স্থলভাগের আয়তন প্রায় - ৯৬,০০,০০০ কিলোমিটার
- চীনের শাসন করে - কমিউনিস্ট
এশিয়া মহাদেশ একটি কৃষি প্রধান মহাদেশ । ধান উৎপাদনে এ মহাদেশ শীর্ষস্থানীয়। এই মহাদেশের দেশগুলো অবশ্যই কৃষিপ্রধান।চীন পৃথিবীর প্রধান ধান উৎপাদনকারী দেশ। বরাবরই চা উৎপাদনে চীন প্রথম। শিল্পক্ষেত্রে চীন ব্যাপক উন্নতি করেছে।
চীন বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী অর্থনীতিবিদের।
এফবি শতাংশকে তারাই নেতৃত্ব দিবে
আফ্রিকা থেকে ভারতে উপমহাদেশ, আমেরিকা ইউরোপ দেশে ছিলাম দাপটে অবস্থা।
ইদানিং তাদের শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর জোর দিয়েছে।
চীনের বেশ কয়েকটি ইনভারসিটি স্থান দখল করে আছে।
সারাবিশ্ব থেকেই এখন চীনে প্রচুর স্টুডেন্ট পড়তে আসছে।
এর চীনা সরকার বিদেশি স্টুডেন্ট স্কলার্শিপ।
এই স্কলারশিপের অধীনে কেউ কেউ সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ।
আবার কেউ আবাসন পাচ্ছে।কেউ আবার দুটোই পারছে না অর্থাৎ আবাসন ও
টিউশন ফি সম্পুর্ণ অথবা অংশ ভাগ্যবান অনেকেই আবাসন,
কিংফিশের সঙ্গে মাসিক স্টাইপেন্ড পাচ্ছেন।
পাসপোর্ট ( ন্যূনতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে)ব্যাঙ্ক ব্যালান্স ন্যূনতম ১ থেকে ২ লক্ষ টাকা
( জনপ্রতি) সহ বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট। ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজিতে অনুবাদ সহ, ভিজিটিং কার্ড।চাকরিজীবীদের জন্য অফিস থেকে এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড অফিসের আইডি কার্ডের কপি।
চীনে কয় ধরনের ভিসা পাওয়া যায়
চীনের ৫ ধরনের ভিসা পাওয়া যায়। চীনের উল্লেখ যোগ্য কিছু ভিসা রয়েছে। যেমন চীনের ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা, চীনের স্টুডেন্ট ভিসা, চীন কাজের ভিসা, চীনেরটুরিস্ট ভিসা, চীন বিজনেস ভিসা।
চীনের ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা
একটি ইমেজ অফ পাসপোট, একটি যার নির্ধারিত আরো ৩০ দিন বাকী থাকে। তার পাশাপাশি অন্তত পাসপোর্ট বইয়ের দুটি অ-ব্যবহৃত/ থাকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
ভিসার আবেদন পত্র: আবেদনপত্র তারিখ তারিখসহ স্বাক্ষরিত ফর্ম ফরম পূরণ করা ভিসার আবেদনপত্র থাকতে হবে।
ছবি স্পেসিফিকেশন : ছবি থাকতে হবে যারা কার হবে ৩৫ মি.মি * ৪৫ মিমি । সেই ছবি যাতে ৩ মাসে বেশি না হয়।
স্বাস্থ্য মূল্যায়ন পত্র: আপনাকে স্বীকৃতি স্বাস্থ্য মূল্যায়ন এর মাধ্যমে প্রশংসাপত্র নিতে হবে। করুনার দিয়েছেন কিনা তারও একটি আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন: জন্ম নিবন্ধন পত্র এর একটি আসল কপি থাকতে হবে।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট: পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আসল কপি।
আবাসন এর বিস্তারিত বিবরণ: আপনি কোথায় কোথায় ভ্রমণ করবেন তা নিশ্চিত হয়ে গেলে, আপনাকে অবশ্যই আবাসনের বিবরণ দেখাতে হবে।
সিঙ্গেল আইডেন্টি কমেন্ট: বাংলাদেশের ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি থাকতে হবে।
ম্যারেজ সার্টিফিকেট: স্কুল সার্টিফিকেট আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
ভিসা ফি
সিঙ্গেল এন্টি ভিসা ফি - ২০৫০ টাকা
ডাবল এন্ট্রি ভিসা ফি - ২৫৫০ টাকা
চায়না 6 মাস মেয়াদী ডাবল ডাবল এন্ট্রি - ৩৬০০ টাকা( আগে চায়না)
আজ আর নয়। অনেকে ভাবতে পারেন যে আমি চীনরে দুর্নাম করেই কথাগুলো বলেছি। কিন্তু না আমি চীনের ব্যাপারে জানি তাই এখানে লিখেছি।ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
ধন্যবাদ
COMMENTS