সিলেট বিভাগে মোট ০৪টি জেলা রয়েছে জেলাগুলোর নাম সিলেট বিভাগের জেলাগুলোর নাম ও ইতিহাস :সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ। সিলেট জেলা...
সিলেট বিভাগে মোট ০৪টি জেলা রয়েছে জেলাগুলোর নাম
সিলেট বিভাগের জেলাগুলোর নাম ও ইতিহাস :সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ।
সিলেট জেলার প্রশাসনিক এলাকা সমূহ : সিলেট ২৭ টি ওয়ার্ড বিশিষ্ট, ১টি সিটি কর্পোরেশন, ১৩টি উপজেলা, ১৭ টি থানা ৫টি পৌরসভা ১০৬ টি ইউনিয়ন ১৬৯৩ টি মৌজা ৩৪৯৭টি গ্রাম ৬টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।
মহান সাধক হরযত শাহজালাল রহমতউল্লাহ হযরত শাহজালাল ও হরযত শাহপরান রহমত উল্লাহ ৩৬০ আউলিয়ার পূর্ণভূমি সিলেট একটি প্রাচীন জনপদউ চীনা ব্রাজিল এর ৪৬০ খ্রিস্টাব্দে ভ্রমণ বিবরণী থেকে এ জেলা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। দশম শতাব্দীতে মহারাজা শ্রীচন্দ্র কর্তৃক উৎকীর্ণ পশ্চিমভাগি থেকে জানা যায় যে, তিনি এ জেলায় জয় করেছিলেন, ঐতিহাসিকদের ধারণা সিলেট বা শ্রীহট্ট বহু আগে থেকেই একটি উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৪ শতকের ইয়েমেনের সাধক পুরুষ হরযত শাহজালাল রহমতউল্লাহ সিলেট জয় করেন এবং ইসলাম প্রচার শুরু করেন। তাছাড়া মুঘলদের সাথে যুদ্ধ ম্যান কার বিদ্রোহ, ভাষা আন্দোলন সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধে এ জেলার অবদান অপরিসীম।
- ৩৬০ আউলিয়ার পূর্ণভূমি সিলেট
- ইয়েমেনের সাধক পুরুষ হরযত শাহজালাল রহমতউল্লাহ সিলেট জয় করেন ১৪ শতকে
- হিন্দু অনুসারে শ্রী অর্থ সৌন্দর্য
- হট অর্থ হাত”
বিখ্যাত মুসলিম পরিব্রাজন আল বিরন্যসী তার কিতাবুল হিন্দু নামক গ্রন্থ সিলেটকে শিলাহাট নামে উল্লেখ করেন। বহু প্রাচীনকাল থেকেই এ জেলা শ্রীহট্ট নামে পরিচিত ছিল। হিন্দু অনুসারে শ্রী অর্থ প্রযোজ্য বা সৌন্দর্য এবং হট অর্থ হাত।
যেখানে শ্রী এর ফটো পাওয়া গিয়েছিল তাই শ্রীহট্ট যা কালের বিবর্তনের শ্রীভট্ট নাম ধারণ করেছে।আরো একটি শ্রুতি পাথরকে শিলা বলা হয় এবং পাথরের প্রাচুর্যের কারণে এই এলাকাকে সিলেট বলা হয়। শীল শব্দের অনুসর্গ শীল মানেশীল এবং উপসর্গ হেড মানে অর্থাৎ বাজার। প্রাচীনকাল হতে এ জেলা পাথর শীল ও হার্টের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রাধান্য ছিল বলে সিল ও হার্ট শব্দদ্বয় মিলে সিলেট শব্দের উৎপত্তি হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন।
১৯৭২ সালে ১৭ই মার্চ সিলেট জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৪ সাল পর্যন্ত এ জেলা ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ওই বছরই সিলেটকে নরসিংহ আসাম বিভাগের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দেশভাগের সময় ১৯৪৭ সালে গণভোটের মাধ্যমে সিলেট জেলা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়। সিলেট জেলা তখন চট্টগ্রাম বিভাগের আওতাধীন ছিল।১৯৮৩-৮৪ সালে বৃহত্তর সিলেট জেলাকে ৪টি নতুন জেলায় বিভক্ত করা হয় এবং ১৯৯৫ সালের এক আগস্ট সিলেট বিভাগের সৃষ্টি হয়।
শিলা বলা হয় - পাথরকে।
পাথরের প্রাচুর্যের কারণে এই এলাকাকে বলা হয় - সিলেট।
সিল ও হার্ট শব্দদ্বয় মিলে শব্দের উৎপত্তি হয়েছে - সিলেট ।
গণভোটের মাধ্যমে সিলেট জেলা অন্তর্ভুক্ত হয় - ১৯৪৭ সালে।
সিলেট জেলাকে ৪টি নতুন জেলায় বিভক্ত করা হয় - ১৯৯৫ সালের ১লা আগস্ট ।
১৮৯৭ সালের ১২ ই জুন এর প্রলয়কারী ভূমিকম্পে পুরো শহর ধ্বংস হয়ে গেলেও পরবর্তীতে রেলওয়ে সংযোগসহ ব্যাপক উন্নয়ন হয়। চা বাগানের বিস্তৃতি ১৯৫০ ও ৬০ দশক থেকে সিলেটের প্রবাসীদের অবদানে এ জেলার উন্নয়ন দ্রুত ঘুরতে থাকে যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বেষ্টিত এ জেলায় রয়েছে অনেক হাওর বিল, ছোট টিলা কানন।রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ হাঁকালুকির অংশবিশেষ। এ জেলার কৃষি ফলন বিশেষত উৎপাদনের ক্ষেত্রে এবং প্রকৃতির মৎস্য সম্পদে জেলার সর্ব পূর্বের করে রয়েছে খাসিয়া জয়ন্তিয়া পাহাড় পাতদেশ। এখানকার মাটি চা চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী এবং অপার সৌন্দর্য পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। সিলেটের জাফলং, লালাখাল, ভুলাগঞ্জ, জৈন্তাপুর, বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত চা বাগান সহ অন্যান্য দর্শনীয় স্থানের উন্নত মানের রিসোর্ট ও পর্যটন স্পট হিসেবে বিবেচিত হয়। এছাড়া সিলেট জেলার প্রকৃতি গ্যাস, তেল, চুনাপাথর, কঠিন শিলা ,বালু সহ অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদে অনন্য একটি জেলা। খনিজ সম্পদ আহরণের পাশাপাশি পর্যটন ক্ষেত্রে মনোবিশেষ করলে বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে প্রচুর পরিমাণে রাজস্ব আয় করা সম্ভব হবে। শুধু রাজস্ব নয় পর্যটন শিল্পে পর্যটন শিল্পে বিকাশ ও যথাযথ উপভোগের দেশ গঠনের সম্ভাবনাকে করতে পারে গতিময় ও বেগমান।
সিলেট জেলার আয়তন ৩,৪৫২.০৭ বর্গ কিলোমিটার বা ১৩৩২.০০বরগমাইল উত্তরে ভারতের খাসিয়া জিনতিয়া পাহাড় দক্ষিণ এ মৌলভীবাজার জেলা পূর্ব ভারতের কাঁসার ও করিমগঞ্জ জেলা পশ্চিমে সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলা বার্ষিক গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৩.২০ সেন্টিমিটার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩.৬০ সেন্টিমিটার বার্ষিক মোট বৃষ্টিপাত ৩৩৩৪ মিলিমিটার সিলেটের প্রধান ও দীর্ঘতম নদী সুরমা ৩৫০ কিলোমিটার সিলেটের অপর বৃহৎ নদী হলো কুশিয়ারা এ জেলার ছোট বড় মিলিয়ে মোট ৮২ টি বিল রয়েছে এগুলোর মধ্যে সিং গুহা বিল ১২.৬৫ কিলোমিটার চাতলা বিল ১১.৮৬ কিলোমিটার উল্লেখযোগ্য সিলেটের সর্বমোট ফরেস্ট ২৩৬ দশমিক ৪২ কিলোমিটার জেলার পাহাড় কিলোমিটার ৯২ কিলোমিটার লালাখাল টিলা ১৩৫ কিলোমিটার ঢাকার দক্ষিণের টিলা শ্রেণী ৭৭.৭ কিলোমিটার উল্লেখযোগ্য।
সিলেট জেলার আয়তন - ৩,৪৫২.০৭ বর্গ কি মি বা ১৩৩২.০০ বর্গমাইল
সুরমা নদীর দীর্ঘ - ৩৫০ কিলোমিটার
সিলেট জেলা শহর ২৭ টি ও ২১০ টি মহল্লা নিয়ে গঠিত আয়তন ১০.৪৯ বর্গ কিলোমিটার জনসংখ্যা ২৮৫৩০৮ পুরুষ ৫৪.৬৮% মহিলা ৪৫.৩২ পার্সেন্ট জনসংখ্যার ২৭২২৪ জন। শিক্ষার হার ৬৬.৯ উপনিবেশিক আমলেই সিলেট দ্রুত বিকাশ লাভ করেছে সিলেট পুরসভা সৃষ্টি হয় ১৮৭৮ সালে ১৮৯৭ সালের জুন এ মারাত্মক ভূমিকম্পে গোটা দেশ শহরটিকে প্রায় ধ্বংসস্তূপে করে ফেলে পরবর্তীতে উপর গড়ে ওঠা ইউরোপীয় আধুনিক শহর ১৮৯০ এর দশকের শেষ ভাগে বেশ কিছু রাস্তাঘাট তৈরি হয় ১৯১২ থেকে ১৯১৫ সালে একটি শাখা সিলেটের সাথে সংযুক্ত হলে দেশের অন্যান্য অংশের সাথে সিলেটের বিচ্ছিন্নতার প্রকৃতি অবসান ঘটে যা শিল্পের কারণে ২০ শতকের প্রথম দিকে সিলেট শহরের গুরুত্ব বৃদ্ধি পেতে থাকে ১৯৫০ ও হাজার ১৯৬০ দশকে প্রবাসীদের এবং শহর দ্রুত নগরায়ন ঘটতে থাকে এবং বর্তমানে তা অব্যাহত রয়েছে।
১৭৭২ সালে ১৭ই মার্চ সিলেট জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭৪ সাল পর্যন্ত সিলেট জেলা ছিল ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ওই বছরই ১২ই সেপ্টেম্বর নরসিন্ধু প্রদেশের সাথে সিলেটের সংযুক্ত হয় ১৯৪৭ এর পর্যন্ত ১৯০৫ থেকে ১৯১১ পর্যন্ত বঙ্গ বঙ্গ সময়ের কালটুকু দিয়ে সিলেট আসামের অংশ ছিল হাজার ১৯৪৭ সালের ভারত বিভক্ত হয় এ সময় গণভোটের মাধ্যমে সিলেট জেলা তদা পূর্ব পাকিস্তান এর সাথে সম্পৃক্ত হয় তখন প্রশাসনিক ভাবে সিলেট ছিল চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক পূর্ণ গঠন এর সময় বৃহত্তর সিলেট জেলাকে ০৪টি নতুন জেলা বিভক্ত করা হয় এই নতুন জেলাগুলো হলো সিলেট সুনামগঞ্জ হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার ১৯৯৫ সালে পহেলা আগস্ট সিলেট দেশের ষষ্ঠ বিভাগ হিসেবে মর্যাদা পায় এবং মূলত বৃহত্তর সিলেট জেলার সীমানায় নতুন সিলেট জেলায় বিভক্ত করা হয় এই নতুন জেলাগুলো ও উপজেলা ১৩ টি পৌরসভা ০৪টি ওয়ার্ড ৩৭ টি মহল্লা ২৩৩ টি ইউনিয়ন ১০৬ টি মৌজা ১৬৯৩ টি গ্রাম ৩২৪৯ টি উপজেলা সহ বালাগঞ্জ, বিশ্বনাথ, গোয়াইনহাট, বিরানি বাজার, কোম্পানীগঞ্জ, ফেণশুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, সিলেট সদর, দক্ষিণ সুরমা, উসমানীনগর ও জকিগঞ্জ।
সিলেট জেলার উপজেলা সমুহর নাম - বালাগঞ্জ, বিশ্বনাথ, গোয়াইনহাট, বিরানি বাজার, কোম্পানীগঞ্জ, ফেণশুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, সিলেট সদর, দক্ষিণ সুরমা, উসমানীনগর ও জকিগঞ্জ।
প্রাচীন নিদর্শনাদী ও প্রত্ন সম্পদ
জৈন্তাপুর প্রশান্ত স্মৃতি গড় দুয়ার দেবী গায়েবী মসজিদ হযরত শাহজালাল রহমতউল্লাহ ও সম্প্রসারণের দরগা আবু তুবার মসজিদ ঢাকা দক্ষিণ মন্দির তিন মন্দির।
ঐতিহাসিক ঘটনাবলী
সিলেট একটি প্রাচীন জনপথ সুলতানি আমলে সিলেটের নাম ছিল জালালাবাদ দশম শতাব্দী মহারাজা শ্রীচন্দ্র কর্তৃক উত্তীর্ণ পশ্চিম তামলিপি থেকে জানা যায় যে তিনি সিলেটের ।
ঐতিহাসিক ঘটনাবলী
সিলেটের একটি প্রাচীন জনপদ আপনার মোবাইলে। সুলতানি আমলে সিলেটের নাম ছিল জালালাবাদ। দশম শতাব্দীতে মহারাজা শ্রীচন্দ্র কর্তৃক উৎকীর্ণ লিপি থেকে জানা যায় যে তিনি সিলেটে বসবাস করেছিলেন। ঐতিহাসিকদের ধারণা সিলেটে বা শ্রীহট্ট বহু আগে থেকেই একটি বর্গীয় বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে বর্তমান ছিল। প্রাচীন শ্রীহট্টের বিপুল হারে বাঙালি অভিভাবন ছিল। ১৪ শতকে ইয়েমেনের সাধক পুরুষ হযরত শাহজালাল রহমতউল্লাহ জয় করেন এবং ইসলাম প্রচার শুরু করেন। সিলেটের স্থানীয় সামন্তদের সহায়তা আক্রমণকারী মুঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। ১৮৫৭ সালে বিদ্রোহের সময় সিলেটের বিদ্রোহীরা ব্রিটিশ বেনিয়াদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ব্যর্থ হন। নানকার বিদ্রোহ সিলেটের ঐতিহাসিক একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। নানকাররা ছিল জমিদারদের ভূমি দাস। নানকার বিদ্রোহ সহ আরো কয়েকটি বিদ্রোহ সংঘটিত হলে ১৯৫০ সালে সিলেট তখন আসামের অংশ ছিল সেই সময়ে ১৯২৭ সালে সিলেটের রাজনীতিবিদ এম এল এ গন প্রদেশিক পরিবেশে বাংলায় কথা বলার অধিকার আদায় করেন। মোগল যুগে পাঠান বীর খাজা উসমান সিলেটের স্থানীয় সামন্তদের সহায়তায় আক্রমণকারীদের মোগোলের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। পাকিস্তান সৃষ্টির পর ১৯৪৭ সালে সিলেটের স্থানীয় পত্রিকা আল ইসলাহতে রাষ্ট্রভাষা বাংলা পক্ষে একটি সম্পাদকীয় প্রকাশিত হয়।
উপজেলার নাম
ইউনিয়নের নাম
জৈন্তাপুর
১নংনিজপাট
০২ নং জৈন্তাপুর
৩নং চারিকাটা
৪নং দরবস্ত
৫নং ফতেপুর
৬নং চিকনাগুল
দক্ষিণ সুরমা
মোললারগাঁও
বরইকান্দি
তেতলী
কুচাই
সিলাম
লালাবাজার
জালালপুর
মোগলাবাজার
দাউদপুর
কামালবাজার
সিলেট সদর
জালালাবাদ
হাটখোলা
খাদিমনগর
খাদিমপাড়া
টুলটিকর
টুকেরবাজার
মোগলগাঁও
কান্দিগাঁও
গোলাপগঞ্জ
০১ বাঘা ইউনিয়ন পরিষদ
০২ নং গোলাপগঞ্জ
০৩ নং ফুলবাড়ি
০৪ নং লক্ষীপাশা
০৫ নং বুধবারীবাজার
০৬ নং ঢাকাদক্ষিণ
০৭ নং লক্ষনাবন্দ
০৮ নং ভাদেশ্বর
০৯ নং পশ্চিমআমুড়া
১০ নং উত্তরবাদেপাশা
১১ নং শরীফগঞ্জ
বিশ্বনাথ
লামাকাজী
খাজাঞ্চী
অলংকারী
রামপাশা
দৌলতপুর
বিশ্বনাথ
দেওকলস
দশঘর
কোম্পানীগঞ্জ
ইসলাম পশ্চিম
ইসলামপুর পূর্ব
তেলিখাল
ইসাকলস
উত্তর রণিখাই
দক্ষিণ রণিখাই
গোয়াইনঘাট
রুস্তমপুর
পশ্চিম জাফলং
পুর্ব জাফলং
লেঙ্গুঁড়া
আলীরগাঁও
ফতেপুর
নন্দিরগাঁও
তোয়াকুল
ডৌবাড়ী
ফেঞ্চুগঞ্জ
১ নং ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন
২ নং মাইজগাঁও ইউনিয়ন
৩ নং ঘিলাছড়া ইউনিয়ন
৪ নং উত্তরকুশিয়ারা ইউনিয়ন
৫ নং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন
বিয়ানীবাজার
আলীনগর
চারখাই
দুবাগ
শেওলা
কুড়ারবাজার
মাথিউরা
তিলপাড়া
মোল্লাপুর
মুড়িয়া
লাউতা
বিয়ানীবাজার পৌরসভা
ওসমানীনগর
০১ নং উমরপুর ইউ/পি
০২নং সাদীপুর ইউ/পি
০৩ নং পশ্চিম পৈলনপুর ইউপি
০৪ নং বুরুঙ্গাবাজার ইউ/পি
০৫নং গোয়ালা বাজার ইউ/পি
০৬ নং তাজপুর ইউ/পি
০৭ নংদয়ামীরইউ/পি
০৮ নং উছমানপুর ইউ/পি
জকিগঞ্জ
০১ নংবারহাল
0২ নংবিরশ্রী
০৩ নংকাজলসার
০৪ নংখলাছড়া
০৫ নংজকিগঞ্জ
০৬ নংসুলতানপুর
০৭ নংবারঠাকুরী
০৮ নংকসকনকপুর
০৯ নংমানিকপুর
বালাগঞ্জ
পূর্ব পৈলনপুর
বোয়ালজুড়
দেওয়ানবাজার
পশ্চিম গেীরীপুর
বালাগঞ্জ সদর
পূর্ব গৌরীপুর
কানাইঘাট
লক্ষীপ্রসাদর্পূব
লক্ষীপ্রসাদপশ্চিম
দিঘীরপাড়র্পূব
সাতবাঁক
বড়চতুল
কানাইঘাটসদর
দক্ষিণবাণীগ্রাম
ঝিংগাবাড়ী
রাজাগঞ্জ
সিলেট জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোর নাম
সিলেট বিভাগের জেলার নাম :সুনামগঞ্জ,
সুনামগঞ্জ জেলার ইতিহাস
সুনামগঞ্জ জেলার নামকরণ
সুনামদী নামক জনক মোঘল সিপাহীন নাম অনুসারে সুনামগঞ্জের নামকরণ করা হয়েছিল বলে জানা যায়। সুনামদি সুনাম উদ্দিন এর আঞ্চলিক নামক উক্ত মুঘলসন্ন কোন এক যুদ্ধে বি রচিত কৃতিত্বের জন্য কর্তৃক সোনামদিকে এখানে কিছু ভূমি পুরস্কার হিসেবে দান করা হয়। তার এরূপ প্রাপ্তভূমিতে তারই নামে সুনামগঞ্জ বাজারটি স্থাপিত হয়েছিল। সুনামগঞ্জ বলে মনে করা হয়ে থাকে।
সুনামগঞ্জের নামকরণ করা হয়েছিল - সুনামদী নামক জনক মোঘল সিপাহীন নাম অনুসারে
ইতিহাস
সুনামগঞ্জের ইতিহাস অতীত প্রাচীন। অসংখ্য কিংবদন্তি এবং ঐতিহাসিক ঘটনাবলী ও তথ্যাবলীতে সমৃদ্ধ। প্রাচীন ইতিহাস থেকে অনুমান করা হয়, সুনামগঞ্জ জেলার সমগ্র অঞ্চল এককালে আসামের কামরূপ বা জ্যোতিষপুর রাজ্যর অন্তর্ভুক্ত ছিল। সুনামগঞ্জের বরগুনা এখনো স্মৃতি হিসেবে কথিত আছে পাহাড়ের উপর কামরূপের রাজা জয়ন্তর রাজধানী ছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে গরু বদের পক্ষে যুদ্ধ ছিলেন ও কিংবদন্তি রয়েছেন। রাজবাড়ীর চিহ্ন ছিল বলে জানা যায়। বরং কথিত ভগতত্ত্ব মহাভারতের অনেক আগের কালের মানুষ এটাই সত্য কারণ কিংবদন্তি ওই ইতিহাস সেখানে মিল সেখানেই ইতিহাস ভিত্তিক ধরা বিধায়।
সিলেট সূর্যর অতীতের তিনটি ভিন্ন ভিন্ন স্বাধীন রাজ্য বিভক্তি হয়েছিল। এ অঞ্চল গুলো হচ্ছে লাউর, গড় ও জয়ন্তা। অনুমান করা হয় এ লাউর সীমানা বর্তমান সমগ্র সুনামগঞ্জ জেলা ও ময়মনসিংহ জেলা এবং কিশোরগঞ্জ জেলার কিন্ডাস নিয়ে গঠিত হয়েছিল। এর রাজ্যের রাজধানী ছিল লাউড়। সুনামগঞ্জ জেলার কি উদাস নিয়ে গঠিত হয়েছিল। এ রাজ্যের রাজধানী ছিল জেলার তাহেরপুর থানার উত্তর বড় দল ইউনিয়নের হলো হলিয়া গ্রামে লাউরের রাজা বিজয় সিংহের বাসস্থানের ধ্বংসাবশেষ চিহ্ন বিদ্যামান স্থানীয়ভাবে এটি হাভেলি হাওরী নামে পরিচিত।
ভৌগোলিক পরিচিতি
বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব সীমান্তে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের কোলে ঘেছে সুনামগঞ্জ এর অবস্থান। এ জেলার উত্তরে রয়েছে ভারতের মেঘালয়, দক্ষিণে হবিগঞ্জ ও পূর্বে সিলেট জেলা এবং পশ্চিমের নেত্রকোনা জেলা।
জনক মোঘল সিপাহীর নাম অনুসারে সুনামগঞ্জের নামকরণ করা হয়েছিল বলে জানা যায়। সুনামদি সুনাম উদ্দিন এর আঞ্চলিক রূপ নামক মুঘল সুন্দর কোন এক যুদ্ধে বিরচিত কৃতিত্বের জন্য সম্রাট কর্তৃক এখানে কিছু ভূমি পুরস্কার হিসেবে দান করা হয়। তাদের দান রূপপ্রাপ্ত তারই নাম অনুসারে সুনামগঞ্জ বাজারটি স্থাপিত হয়েছিল। এভাবেই সুনামগঞ্জের ওই স্থানের উৎপত্তি হয় বলে মনে করা হয়।
উপজেলা ও ইউনিয়ন
সুনামগঞ্জ সিলেট সড়কের দূরত্ব ৬৮ কিলোমিটার, সুনামগঞ্জ ছাতক সড়কের দূরত্ব ৫৭ কিলোমিটার, সুনামগঞ্জ জগন্নাথপুর সড়কের দূরত্ব ৪৪ কিলোমিটার, সুনামগঞ্জ দিরাই সড়ক দূরত্ব ৩৭ কিলোমিটার, এল জিইডি গ্রোথ সেন্টার ৪৪ কিলোমিটার।
মৌলভীবাজার জেলার ইতিহাস
সিলেট বিভাগের জেলাগুলোর নাম :মৌলভীবাজার
১৮৮২খ্রিস্টাব্দে ১ এপ্রিল মৌলভীবাজার সৈয়দ কুদরত উল্লাহ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বাজারটিকে কেন্দ্র করে ২৬ পর্গনা নিয়ে দক্ষিণ শ্রীহট্ট মহকুমা প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ শ্রী হরতবা সাউথ সিলেট নামের বদলে এ মহকুমার নাম মৌলভীবাজার রাখা হয়।
বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব অংশ অবস্থিত অপরূপ প্রকৃতি সৌন্দর্যের আঁধার মৌলভীবাজার জেলা। এ জেলার আয়তন ২৭৯৯ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরের সিলেট জেলা দক্ষিণে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য পূর্ব ভারতের আসাম ও ত্রিপুরা রাজ্য এবং পশ্চিমে হবিগঞ্জ জেলা।
প্রাচীন ইতিহাস
বহু পূর্ব থেকেই মৌলভীবাজার তথা সিলেট অঞ্চল পবিত্র ভূমি হিসেবে পরিচিত। রামায়ণ ও মহাভারত এর মতে উল্লেখযোগ্য মহাকাব্য এ অঞ্চলে উল্লেখ রয়েছে। মৌলভীবাজার অঞ্চলের দক্ষিণ পূর্ব অংশে কিছু অংশ ছাড়া বাকি সবটুকু কামরূপ রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল বলে ইতিহাস গ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে।
মুঘল আমল
মোগল আমলে বর্তমান মৌলভীবাজার অঞ্চল মোগল সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। মোগল সম্রাট আকবরের সময়ে এক যুদ্ধে হটা রাজ্য রাজা সুবিদনারায়ণের মৃত্যুর পর হটা রাজ্যের সহ ভূমি ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে পাঠানবির খাজা উসমানের অধিকারে আসে। ১৬১২ সালে সিলেটের অধিকর্তা মোগল সেনাপতি ইসলাম খানের আক্রমণের পূর্ব পর্যন্ত ইটা রাজ্য অধিপতি ছিলেন রাজা ওসমান।
সুলতানি আমল
বর্তমান সিলেট অঞ্চল বাংলার সুলতান শামসুদ্দিন ফিরোজ সাহেব ১৩০১-১৬২২ সময় মুসলমানদের অধিকারে আসে। আরবের ইয়েমেন থেকে আগত প্রত্যক্ষ দরবেশ হযরত শাহজালাল রহমতউল্লাহ সিলেট আগমনের পর তার সঙ্গী সাথীদের মধ্যে অন্যতম হযরত সৈয়দ শাহ মস্তফা ইসলাম প্রচারের জন্য মৌলভীবাজার অঞ্চলে আসেন। তিনি বাগদাদের অধিবাসী ছিলেন। মৌলভীবাজার শহরে তার মাজার রয়েছে।
ব্রিটিশ আমল
১৭৫৭ সালে পলাশী প্রান্তরে বাংলা স্বাধীনতার হারানোর পরই এ দেশের ইংরেজি শাসন প্রবর্তিত হয়। ব্রিটিশ সরকার ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রাথা চালু করে এবং তালুকভিত্তিক জমিদার ও নিরাশ দার শ্রেণী সৃষ্টি করে তাদের উপর এ দেশের মানুষের কাছ থেকে খাজনা আদায়ের পর ভার অর্পণ করে। জমিদার মিরাসদাররা অবিবেচক মত সাধনার প্রজার কাছ থেকে খাজনা আদায়শুরু করে। এর ফলে ইংরেজ কর্তৃক এ দেশবাসীকে শোষণের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ইংরেজদের শোষণ ও শাসনের ঐতিহাসিক সিপাহী বিপ্লব সংগঠনে মৌলভীবাজার অঞ্চলের সিপাহীদের অবদান উল্লেখযোগ্য। ১৮৫৭ সালের ২৩ শে ডিসেম্বর মৌলভীবাজার লাতু নামক স্থানে এক দল বিদ্রোহী সেনা ইংরেজদের মুখোমুখি হয়।
নামকরণ
কথিত আছে যে সৈয়দ শাহ মুস্তাফা রহমতুল্লাহ এর ভাতপুত্র হরযত ইয়াসিন রহমতুল্লাহি এর উত্তর পুরুষ মৌলভীবাজার সৈয়দ ক্ষুদ্রতুল্লা মনু নদীর তীরে ১৮১০ খ্রিস্টাব্দে যে বাজার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেই বাজারটিকাল ক্রমে ক্রসিদ দিয়ে লাভ করে। প্রতিষ্ঠিত বাজার থেকে কেন্দ্র করে ২৬টি পরগনা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ শ্রী হত সিলেট নামেরবদলে এ মহকুমার নাম মৌলভীবাজার রাখা হয়। ১৯৮৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার মহকুমারী জেলায় উন্নত করা হয়।
এক নজরে মৌলভীবাজার জেলা মৌলভীবাজার জেলার পূর্ব ও দক্ষিণে ভারত, উত্তরের সিলেট পশ্চিমে হবিগঞ্জ জেলা প্রতিষ্ঠার তারিখ ২২২১৯৮৪ মৌলভীবাজার জেলার আয়তন ২৭৯৯ কিলোমিটার মোট জনসংখ্যা ১৯৯৯০৬২ জন এর মধ্যে পুরুষ ৯৪৪৭২৮ মহিলা ৯৭৪৩৩৪ জন মৌলভীবাজার জেলায় মোট উপজেলা রয়েছে সাতটি উপজেলাগুলোর নাম মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কুলাউড়া, বড়লেখা, কোমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও জুড়ী। মৌলভীবাজার জেলায় পৌরসভা রয়েছে ০৫টি পৌরসভা গুলোর নাম মৌলভীবাজার, শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়া, বড়লেখা, কমলগঞ্জ এবং সীমান্ত সীমান্ত ফাঁড়ি রয়েছে ১৪ টি, সীমন্ত প্রতি উপজেলার সংখ্যা ০৫টি, ইউনিয়নের সংখ্যা ৬৭টি, মৌজার সংখ্যা ৮৯৯টি, গ্রামের সংখ্যা ২০১৫টি।
সিলেট বিভাগের জেলা :হবিগঞ্জ
আসাম প্রদেশই সরকারের ২৭৩ নং নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ১৮৯৩ সালে ৭ এপ্রিল হবিগঞ্জ থানা গঠিত হয়। পরবর্তীতে ১৯৬০ সালে সার্কেল অফিসার উন্নয়নের অফিস স্থাপিত হয় এবং সর্বশেষ ১৯৮৪ সালে ১৪৯০ বাংলা জেলায় উন্নতি হয়।
সুফি সাধক হরযত শাহজালাল রহমতউল্লাহ এর অনুসারী শহীদ নাসির উদ্দিন এর পূর্ণভূমি বিজড়িত খোয়াই, করঙ্গী, বিজনা, রত্না প্রভৃতি নদী বিগত হবিগঞ্জ একটি ঐতিহাসিক জনপদের নাম। ঐতিহাসিক সুলতানি হাভেলির প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ সুলতানের স্থান পুরুষ সৈয়দ হেদায়েতুল্লাহ এর পুত্র সৈয়দ হাবিবুল্লাহ খুদাই নদীর তীরে একটি গঞ্জ বাজার প্রতিষ্ঠিত করে। তার নাম অনুসারে হবিগঞ্জ থেকে কালক্রমে হবিগঞ্জে পরিণত হয়। ইংরেজি শাসনামলে ১৮৬৭ সালে হবিগঞ্জকে মহকুমা ঘোষণা করা হয় এবং ১৮৭৮ সালে হবিগঞ্জ মহকুমা গঠন করা হয়। আসাম প্রদেশি সরকারের ২৭৩ নং নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ১৮৯৩ সালের ৭ এপ্রিল হবিগঞ্জ থানা গঠিত হয়। পরবর্তীতে ১৯৬০ সালে সার্কেল অফিসার উন্নয়নের অফিস স্থাপিত হয় এবং সর্বশেষ ১৯৮৪ সালে ফাল্গুন ১৩৯০ বাংলা জেলায় উন্নত করা হয়।
হবিগঞ্জ জেলার আয়তন - ২৬৩৬.৫৮বর্গ কিলোমিটার
সীমানা - উত্তরের সুনামগঞ্জ ও দক্ষিণে সিলেট জেলা, পূর্ব মৌলভীবাজার জেলা, দক্ষিণে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ও পশ্চিমে কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।
জনসংখ্যা সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী - ২০,৮৯,০০১জন পুরুষ ১০২৫৫৯১ জন মহিলা ১০৬৩৪১০ জন
জনসংখ্যা ঘনত্ব - প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৭৯২ জন
শিক্ষার হার - ৪০.৫০%
পরিবারের সংখ্যা - ৩,২১,৯০০টি
উপজেলা সংখ্যা - ০৯টি
উপজেলা গুলোর নাম - হবিগঞ্জ সদর, লাখাই, মাধবপুর, চুনারুঘাট, বাহুবল, নবীগঞ্জ, বানিয়াচং, আজমেরীগঞ্জ ও শায়েস্তাগঞ্জ
ইউনিয়ন পরিষদ - ৭৭টি
পৌরসভা সংখ্যা - ০৬টি
পৌরসভা গুলোর নাম - হবিগঞ্জ সদর, মাধবপুর, চুনারুঘাট, নবীগঞ্জ, শায়েস্তাগঞ্জ ও আজ মেরিগঞ্জ
ইউনিয়নের সংখ্যা - ৭৭টি
প্রধান নদ নদীর নাম - কুশিয়ারা, খোয়াই, সুতাং, রত্না, শুটকি, শুনাই, করাঙ্গী, ঝিংড়ি.ভেড়া মোহনা, বরাক, বিজনা প্রভৃতি।
দর্শনীয় স্থান
১। তেলিয়াপাড়া চা বাগান সব লগ্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ মাধবপুর।
২।কালেঙ্গা অভয়ারণ্য ,চুনারুঘাট ।
৩।সাহাজি বাজার রাবার বাগান মাধবপুর ।
৪।শিকাগ সৈয়দ নাসির উদ্দিন রহমাতুল্লাহ এর মাজার, মোরা বন্দর, চুনারুঘাট।
৫।সৈয়দ হতে হোক গাজী রহমত উল্লাহ এর মাজার শাহাজীবাজার মাধবপুর।
৬।বিথঙ্গর আখ্যা, বানিয়া।
৭।উচাইল কংকর পাশা শাহী মসজিদ হবিগঞ্জ সদর (১৪৯৩-১৫১১)।
৮।সাতছড়ি সংরক্ষিত বনঅঞ্চল।
৯।রেমা কালেঙ্গা সংরক্ষিত বনাঞ্চল।
বাংলাদেশে মোট কত রকমের উপজাতি আছে ? উপজাতি গুলোর নাম কি ?
প্রধান প্রধান উপজাতি
কর্মকার,ভৌমিক, বাউরি, সাঁওতাল, মুন্ডা, মিধা, উড়িয়া, তাঁতি, কন্ধ, প্রদান, রিকিয়াশন, কৈরী, গোয়ালা পাশি, তেলেঙ্গা, রেলি খাসিয়া, মনিপুরী, ত্রিপুরা, গড়, পাইনকা, বাড়াইক শবর, কৈউট, বোনাজি, নায়েক, বানিয়া, ঝরা, চৌহান, রুদ্র পাল, ছাড়িয়া, রাওতিয়া, কানু ভূঁইয়া, অন্ত বায়, কাহার,ছএী, অহির, রাজবংশী, শুক্র-বৌদ্ধ, ভূমিজ, বিহারী, গঞ্জু, রবি দাস মহালি, বাত্তি, ভোজপুরি, উৎকল, উরাং,প্রভৃতি উপজাতি এ জেলায় মাধবপুর, চুনারুঘাট, বাহুবাল ও নবীগঞ্জ উপজেলায় বাস করেন। এদের মোট জনসংখ্যা - ৮৪০২০ জন।
গ্যাস ফিল্ডের সংখ্যা -০৩টি
উপজাতির সংখ্যা - ৮৪০২০ জন
বাংলাদেশে মোট কত রকমের উপজাতি আছে - ৪১ রকমের
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
মহাবিদ্যালয় ২০টি,
পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউ ১টি
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মোট ওয়ার্ড সংখ্যা -
১টি
সিলেট জেলার ম্যাপ
সিলেট জেলার প্রতিষ্ঠিত হয় - ১৭৮৬ সালে।
সিলেট জেলার পূর্ব নাম ছিল - জালালপুর।
সিলেট জেলার নীলকুঠি এর অর্মত্নভূক্ত ছিল - ৫২টি ।
প্রধান ম্যানেজার এর নাম - ডানলফ।
সিলেট জালালপুর হতে বিভক্ত হয় - ১৮০৭ খ্রিস্টাব্দে।
সিলেট পৌরসভার সৃষ্টি হয়
COMMENTS